জীববিজ্ঞানের জনক কে উত্তর

 জীববিজ্ঞানের জনক কে উত্তর


জীববিজ্ঞানের জনক হলেন অ্যারিস্টটল (Aristotle)

প্রাচীন গ্রিক এই দার্শনিক ও বিজ্ঞানীকে জীববিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয় কারণ তিনি প্রথম প্রাণীদের শ্রেণিবিন্যাস (classification) করেন এবং তাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ও জীবনযাত্রা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেন। তার লেখা বই, যেমন "হিস্টোরিয়া অ্যানিমালিয়াম (Historia Animalium)" এবং "পার্টস অফ অ্যানিমালস (Parts of Animals)"-এ তিনি প্রায় ৫০০ প্রজাতির প্রাণীর বর্ণনা দিয়েছেন।

অ্যারিস্টটল উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরেন এবং প্রাণের প্রকৃতি নিয়ে তার পর্যবেক্ষণগুলো আধুনিক জীববিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করে। যদিও তার কিছু ধারণা পরবর্তীতে ভুল প্রমাণিত হয়, তবুও জীববৈজ্ঞানিক গবেষণার পদ্ধতিগত সূচনা তিনিই করেছিলেন।

জীববিজ্ঞানের জনক হলেন অ্যারিস্টটল (Aristotle)

প্রাচীন গ্রিক এই দার্শনিক ও বিজ্ঞানীকে জীববিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয় কারণ তিনি প্রথম প্রাণীদের শ্রেণিবিন্যাস (classification) করেন এবং তাদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ও জীবনযাত্রা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেন। তার লেখা বই, যেমন "হিস্টোরিয়া অ্যানিমালিয়াম (Historia Animalium)" এবং "পার্টস অফ অ্যানিমালস (Parts of Animals)"-এ তিনি প্রায় ৫০০ প্রজাতির প্রাণীর বর্ণনা দিয়েছেন।

অ্যারিস্টটল উদ্ভিদ ও প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরেন এবং প্রাণের প্রকৃতি নিয়ে তার পর্যবেক্ষণগুলো আধুনিক জীববিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করে। যদিও তার কিছু ধারণা পরবর্তীতে ভুল প্রমাণিত হয়, তবুও জীববৈজ্ঞানিক গবেষণার পদ্ধতিগত সূচনা তিনিই করেছিলেন।

জীববিজ্ঞানের জনক হলেন অ্যারিস্টটল (Aristotle)

প্রাচীন গ্রিক এই দার্শনিক ও বিজ্ঞানীকে জীববিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয় কারণ তিনি প্রথম প্রাণীদের শ্রেণিবিন্যাস এবং তাদের জীবন সম্পর্কে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে গবেষণা শুরু করেন। তিনি ৫০০-এরও বেশি প্রজাতির প্রাণীর ওপর পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাদের গঠন, প্রজনন এবং আচরণ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য লিপিবদ্ধ করেন। তার এই কাজগুলোই পরবর্তীকালে জীববিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করে।


জীববিজ্ঞানে অ্যারিস্টটলের অবদান:

  • প্রাণীর শ্রেণিবিন্যাস: অ্যারিস্টটল প্রাণীদেরকে তাদের রক্তের উপস্থিতির ওপর ভিত্তি করে দুটি প্রধান ভাগে ভাগ করেন: যাদের লাল রক্ত আছে (Vertebrates) এবং যাদের নেই (Invertebrates)। এটিই ছিল প্রাণীর বৈজ্ঞানিক শ্রেণিবিন্যাসের প্রথম প্রচেষ্টা।

  • পর্যবেক্ষণভিত্তিক গবেষণা: তিনি শুধুমাত্র ধারণার ওপর নির্ভর না করে বাস্তব পর্যবেক্ষণ এবং পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে জীবদের সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেন।

  • জীবনের ধারাবাহিকতা: তিনি প্রাণীদের একটি অনুক্রমিক শৃঙ্খলার (Ladder of Life) ধারণা দেন, যা সরল থেকে জটিল জীবের দিকে ধাবিত হয়। এটি পরবর্তীতে বিবর্তনবাদের ধারণার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।

যদিও আধুনিক জীববিজ্ঞানের সঙ্গে তার অনেক তত্ত্বের মিল নেই, তবুও তার পদ্ধতি এবং অনুসন্ধিৎসু মনই এই বিজ্ঞানকে একটি স্বতন্ত্র শাখা হিসেবে গড়ে তোলার পথ প্রশস্ত করে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন