ই পাসপোর্টে আর থাকছে না স্বামী স্ত্রীর নাম
হ্যাঁ, এই তথ্যটি সঠিক।
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর (DIP) ই-পাসপোর্টের ব্যক্তিগত তথ্যের কাঠামোতে পরিবর্তন এনেছে। নতুন নিয়মানুযায়ী:
ই-পাসপোর্টে পাসপোর্টধারীর স্বামী বা স্ত্রীর নাম (Spouses Name) অন্তর্ভুক্ত করার আর কোনো বিধান থাকছে না।
'Spouses Name' ঘরটির পরিবর্তে সেখানে 'Legal Guardian' (আইনগত অভিভাবক) ঘরটি যুক্ত করা হয়েছে, যা শুধুমাত্র দত্তক সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
এই পরিবর্তনের ফলে, নতুন ই-পাসপোর্টে এখন আর স্বামী বা স্ত্রীর নাম উল্লেখ করার সুযোগ নেই।
হ্যাঁ, এই তথ্যটি সঠিক।
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর (DIP) ই-পাসপোর্টের ব্যক্তিগত তথ্যের কাঠামোতে পরিবর্তন এনেছে। নতুন নিয়মানুযায়ী:
ই-পাসপোর্টে পাসপোর্টধারীর স্বামী বা স্ত্রীর নাম (Spouses Name) উল্লেখ করার ঘরটি আর থাকছে না।
পরিবর্তে, সেখানে 'Legal Guardian' (আইনগত অভিভাবক) নামে একটি নতুন ঘর যুক্ত করা হয়েছে, যা শুধুমাত্র দত্তক সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
এই সিদ্ধান্তটি ২০২৪ সালের শুরুর দিকে নেওয়া হয় এবং নতুন ই-পাসপোর্টগুলোতে এই পরিবর্তন কার্যকর করা হয়েছে।
হ্যাঁ, এই তথ্যটি সঠিক।
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর (DIP) ই-পাসপোর্টের ব্যক্তিগত তথ্যের কাঠামোতে পরিবর্তন এনেছে। নতুন নিয়মানুযায়ী:
ই-পাসপোর্টে পাসপোর্টধারীর স্বামী বা স্ত্রীর নাম (Spouses Name) উল্লেখ করার ঘরটি আর থাকছে না।
পরিবর্তে, সেখানে 'Legal Guardian' (আইনগত অভিভাবক) নামে একটি নতুন ঘর যুক্ত করা হয়েছে, যা শুধুমাত্র দত্তক সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
এই সিদ্ধান্তটি ২০২৪ সালের শুরুর দিকে নেওয়া হয় এবং নতুন ই-পাসপোর্টগুলোতে এই পরিবর্তন কার্যকর করা হয়েছে।
হ্যাঁ, এই তথ্যটি সঠিক।
বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর (DIP) ই-পাসপোর্টের ব্যক্তিগত তথ্যের কাঠামোতে পরিবর্তন এনেছে। নতুন নিয়মানুযায়ী:
ই-পাসপোর্টে পাসপোর্টধারীর স্বামী বা স্ত্রীর নাম (Spouses Name) উল্লেখ করার ঘরটি আর থাকছে না।
পরিবর্তে, সেখানে 'Legal Guardian' (আইনগত অভিভাবক) নামে একটি নতুন ঘর যুক্ত করা হয়েছে, যা শুধুমাত্র দত্তক সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।
এই সিদ্ধান্তটি ২০২৪ সালের শুরুর দিকে নেওয়া হয় এবং নতুন ই-পাসপোর্টগুলোতে এই পরিবর্তন কার্যকর করা হয়েছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন