জীবিত কোষের আবিষ্কারক কে

 জীবিত কোষের আবিষ্কারক কে

জীবিত কোষের আবিষ্কারক হলেন অ্যান্টন ভন লিউয়েনহোক (Antonie van Leeuwenhoek)।

১৬৭৪ সালে তিনি নিজের হাতে তৈরি একটি উন্নত মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে পুকুরের জলের মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীবন্ত বস্তু দেখতে পান। তিনি এই জীবগুলোকে "অ্যানিম্যালকিউলস" (Animalcules) বা ক্ষুদ্র প্রাণী বলে অভিহিত করেন। তার এই পর্যবেক্ষণই প্রথম মানব ইতিহাসে জীবিত কোষের অস্তিত্ব প্রমাণ করে।

তবে কোষের অস্তিত্ব প্রথম আবিষ্কার করেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী রবার্ট হুক (Robert Hooke)। ১৬৬৫ সালে তিনি একটি কর্কের টুকরোকে মাইক্রোস্কোপের নিচে পরীক্ষা করে মৌচাকের মতো অসংখ্য ছোট ছোট ফাঁপা প্রকোষ্ঠ দেখতে পান। তিনি এগুলোর নাম দেন 'Cellulae' বা কোষ (Cell)। যদিও হুক যে কোষগুলো দেখেছিলেন, সেগুলো ছিল মৃত গাছের কোষের প্রাচীর।

তাই, কোষের নামকরণ করেন রবার্ট হুক, কিন্তু জীবিত কোষের প্রথম পর্যবেক্ষণ ও আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয় অ্যান্টনি ভন লিউয়েনহোক-কে।

জীবিত কোষের আবিষ্কারক হলেন অ্যান্টন ভন লিউয়েনহোক (Antonie van Leeuwenhoek)।

১৬৭৪ সালে তিনি নিজের হাতে তৈরি একটি উন্নত মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে পুকুরের জলের মধ্যে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীবন্ত বস্তু দেখতে পান। তিনি এই জীবগুলোকে "অ্যানিম্যালকিউলস" (Animalcules) বা ক্ষুদ্র প্রাণী বলে অভিহিত করেন। তার এই পর্যবেক্ষণই প্রথম মানব ইতিহাসে জীবিত কোষের অস্তিত্ব প্রমাণ করে।

তবে কোষের অস্তিত্ব প্রথম আবিষ্কার করেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী রবার্ট হুক (Robert Hooke)। ১৬৬৫ সালে তিনি একটি কর্কের টুকরোকে মাইক্রোস্কোপের নিচে পরীক্ষা করে মৌচাকের মতো অসংখ্য ছোট ছোট ফাঁপা প্রকোষ্ঠ দেখতে পান। তিনি এগুলোর নাম দেন 'Cellulae' বা কোষ (Cell)। যদিও হুক যে কোষগুলো দেখেছিলেন, সেগুলো ছিল মৃত গাছের কোষের প্রাচীর।

তাই, কোষের নামকরণ করেন রবার্ট হুক, কিন্তু জীবিত কোষের প্রথম পর্যবেক্ষণ ও আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয় অ্যান্টনি ভন লিউয়েনহোক-কে।