জলাতঙ্ক রোগের আবিষ্কারক কে

 জলাতঙ্ক রোগের আবিষ্কারক কে


জলাতঙ্ক রোগের কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই, কারণ এই রোগটি প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত। তবে এই রোগ সম্পর্কে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এবং এর প্রতিরোধের উপায় আবিষ্কার করেন ফরাসি বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর (Louis Pasteur)

১৮৮৫ সালে তিনি জলাতঙ্কের জন্য প্রথম কার্যকর ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেন। এই ভ্যাকসিনটি একজন ৯ বছর বয়সী ছেলে জোসেফ মিস্টার-এর উপর সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়, যাকে একটি পাগলা কুকুর কামড়েছিল। এই সাফল্যের মাধ্যমেই লুই পাস্তুর জলাতঙ্ক রোগের চিকিৎসা ও প্রতিরোধের পথ খুলে দেন।

সুতরাং, লুই পাস্তুরকে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন ও এর আধুনিক চিকিৎসার আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করা হয়।

জলাতঙ্ক রোগের কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই, কারণ এই রোগটি প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত। তবে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য ফরাসি বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর (Louis Pasteur)-কে এই রোগের আধুনিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থার জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।

১৮৮৫ সালে লুই পাস্তুর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করেন। এই টিকা আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি প্রথম এই ভয়াবহ রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্ভব করে তোলেন। তার এই যুগান্তকারী আবিষ্কার মানব ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং হাজার হাজার মানুষের জীবন বাঁচায়।জলাতঙ্ক রোগের কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই, কারণ এই রোগটি প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত। তবে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য ফরাসি বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর (Louis Pasteur)-কে এই রোগের আধুনিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থার জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।

১৮৮৫ সালে লুই পাস্তুর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করেন। এই টিকা আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি প্রথম এই ভয়াবহ রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্ভব করে তোলেন। তার এই যুগান্তকারী আবিষ্কার মানব ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং হাজার হাজার মানুষের জীবন বাঁচায়।জলাতঙ্ক রোগের কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই, কারণ এই রোগটি প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত। তবে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য ফরাসি বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর (Louis Pasteur)-কে এই রোগের আধুনিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থার জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।

১৮৮৫ সালে লুই পাস্তুর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করেন। এই টিকা আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি প্রথম এই ভয়াবহ রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্ভব করে তোলেন। তার এই যুগান্তকারী আবিষ্কার মানব ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং হাজার হাজার মানুষের জীবন বাঁচায়।জলাতঙ্ক রোগের কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই, কারণ এই রোগটি প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত। তবে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য ফরাসি বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর (Louis Pasteur)-কে এই রোগের আধুনিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থার জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।

১৮৮৫ সালে লুই পাস্তুর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করেন। এই টিকা আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি প্রথম এই ভয়াবহ রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্ভব করে তোলেন। তার এই যুগান্তকারী আবিষ্কার মানব ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং হাজার হাজার মানুষের জীবন বাঁচায়।জলাতঙ্ক রোগের কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই, কারণ এই রোগটি প্রাচীনকাল থেকেই পরিচিত। তবে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের জন্য ফরাসি বিজ্ঞানী লুই পাস্তুর (Louis Pasteur)-কে এই রোগের আধুনিক চিকিৎসা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থার জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।

১৮৮৫ সালে লুই পাস্তুর জলাতঙ্ক রোগের টিকা আবিষ্কার করেন। এই টিকা আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি প্রথম এই ভয়াবহ রোগের প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্ভব করে তোলেন। তার এই যুগান্তকারী আবিষ্কার মানব ইতিহাসে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে এবং হাজার হাজার মানুষের জীবন বাঁচায়।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন