আজীবিক সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে
আজীবিক সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মক্খলি গোসাল।
তিনি ছিলেন মহাবীর এবং গৌতম বুদ্ধের সমসাময়িক একজন ভারতীয় তপস্বী ও দার্শনিক। আজীবিক মতবাদ অনুযায়ী, জীবনের সবকিছুই নিয়তির দ্বারা পূর্বনির্ধারিত (নিয়তিবাদ), এবং কোনো কিছুই মানুষের প্রচেষ্টা বা কর্মের দ্বারা পরিবর্তন করা যায় না। এই সম্প্রদায়ের অনুসারীরা কঠোর তপস্যা এবং সন্ন্যাস জীবনযাপন করতেন।
আজীবিক সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মক্খলি গোসাল।
তিনি ছিলেন প্রাচীন ভারতের একজন বিখ্যাত ধর্মীয় নেতা এবং গৌতম বুদ্ধ ও মহাবীরের সমসাময়িক। আজীবিক মতবাদ অনুযায়ী, জীবনের সবকিছুই নিয়তির দ্বারা পূর্বনির্ধারিত (নিয়তিবাদ), এবং কোনো কিছুই মানুষের প্রচেষ্টার উপর নির্ভর করে না। এই মতবাদ জৈনধর্ম এবং বৌদ্ধধর্মের নিয়তি-বহির্ভূত ধারণার বিরোধী ছিল।আজীবিক সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মক্খলি গোসাল।
তিনি ছিলেন মহাবীর এবং বুদ্ধের সমসাময়িক একজন ধর্মীয় নেতা। তিনি কঠোর তপস্যা, ভাগ্যবাদ বা নিয়তিবাদ (Fatalism) এবং কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় বিশ্বাস করতেন। আজীবিকদের মতে, মানুষের জীবন সম্পূর্ণভাবে নিয়তি দ্বারা নির্ধারিত, এবং কোনো চেষ্টা বা কর্মের দ্বারা এই নিয়তির পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
এই সম্প্রদায়টি খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত বেশ প্রভাবশালী ছিল, কিন্তু পরে এর প্রভাব ধীরে ধীরে কমে যায়।আজীবিক সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মক্খলি গোসাল।
তিনি ছিলেন মহাবীর এবং বুদ্ধের সমসাময়িক একজন ধর্মীয় নেতা। তিনি কঠোর তপস্যা, ভাগ্যবাদ বা নিয়তিবাদ (Fatalism) এবং কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় বিশ্বাস করতেন। আজীবিকদের মতে, মানুষের জীবন সম্পূর্ণভাবে নিয়তি দ্বারা নির্ধারিত, এবং কোনো চেষ্টা বা কর্মের দ্বারা এই নিয়তির পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
এই সম্প্রদায়টি খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত বেশ প্রভাবশালী ছিল, কিন্তু পরে এর প্রভাব ধীরে ধীরে কমে যায়।আজীবিক সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মক্খলি গোসাল।
তিনি ছিলেন মহাবীর এবং বুদ্ধের সমসাময়িক একজন ধর্মীয় নেতা। তিনি কঠোর তপস্যা, ভাগ্যবাদ বা নিয়তিবাদ (Fatalism) এবং কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় বিশ্বাস করতেন। আজীবিকদের মতে, মানুষের জীবন সম্পূর্ণভাবে নিয়তি দ্বারা নির্ধারিত, এবং কোনো চেষ্টা বা কর্মের দ্বারা এই নিয়তির পরিবর্তন করা সম্ভব নয়।
এই সম্প্রদায়টি খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতাব্দী পর্যন্ত বেশ প্রভাবশালী ছিল, কিন্তু পরে এর প্রভাব ধীরে ধীরে কমে যায়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন