আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক কে এবং কেন

 আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক কে এবং কেন


আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হিসেবে হেনরি ফেয়লকে (Henri Fayol) গণ্য করা হয়। যদিও পিটার ড্রাকারকে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একজন প্রভাবশালী চিন্তাবিদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, কিন্তু ব্যবস্থাপনার নীতি ও কার্যাবলীকে সুসংগঠিতভাবে উপস্থাপনের জন্য ফেয়লকেই এই উপাধি দেওয়া হয়।

কেন তাকে আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক বলা হয়?

হেনরি ফেয়ল মূলত তার ১৯১৬ সালে প্রকাশিত বই 'General and Industrial Administration' এর জন্য বিখ্যাত। এই বইয়ে তিনি ব্যবস্থাপনার কিছু মৌলিক নীতি ও কার্যাবলীকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরেন, যা আধুনিক ব্যবস্থাপনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। তার প্রধান অবদানগুলো হলো:

১. ব্যবস্থাপনার ১৪টি নীতি (14 Principles of Management): ফেয়ল ব্যবস্থাপনার জন্য ১৪টি সর্বজনীন নীতি প্রণয়ন করেন, যা যেকোনো ধরনের প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রযোজ্য। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু নীতি হলো: কার্য বিভাজন, কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব, শৃঙ্খলা, আদেশের ঐক্য, নির্দেশনার ঐক্য, এবং উদ্যোগ।

২. ব্যবস্থাপনার কার্যাবলীর শ্রেণীবিভাগ (Functions of Management): তিনি ব্যবস্থাপনার কাজগুলোকে পাঁচটি প্রধান ভাগে ভাগ করেন:

  • পূর্বানুমান ও পরিকল্পনা (Forecasting and Planning)

  • সংগঠিতকরণ (Organizing)

  • আদেশদান (Commanding)

  • সমন্বয় সাধন (Coordinating)

  • নিয়ন্ত্রণ (Controlling)

এই পাঁচটি কাজকে একত্রে P-O-C-C-C মডেল নামেও পরিচিতি লাভ করে। ফেয়লের এই শ্রেণীবিভাগ আজও ব্যবস্থাপনার মূল কাঠামো হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

ফেয়লই প্রথম ব্যক্তি যিনি ব্যবস্থাপনাকে একটি স্বতন্ত্র জ্ঞান শাখা হিসেবে উপস্থাপন করেন এবং একে একটি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রূপ দেন। তার তত্ত্বগুলো কেবল শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, বরং সকল ধরনের সংগঠনের জন্যই উপযোগী বলে প্রমাণিত হয়েছে।

আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেয়ল- ২য় অধ্যায়- EPISODE #03 ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র। এই ভিডিওটিতে হেনরি ফেয়ল এবং তার আধুনিক ব্যবস্থাপনার নীতিগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হিসেবে হেনরি ফেয়লকে (Henri Fayol) গণ্য করা হয়। যদিও পিটার ড্রাকারকে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে একজন প্রভাবশালী চিন্তাবিদ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, কিন্তু ব্যবস্থাপনার নীতি ও কার্যাবলীকে সুসংগঠিতভাবে উপস্থাপনের জন্য ফেয়লকেই এই উপাধি দেওয়া হয়।

কেন তাকে আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক বলা হয়?

হেনরি ফেয়ল মূলত তার ১৯১৬ সালে প্রকাশিত বই 'General and Industrial Administration' এর জন্য বিখ্যাত। এই বইয়ে তিনি ব্যবস্থাপনার কিছু মৌলিক নীতি ও কার্যাবলীকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরেন, যা আধুনিক ব্যবস্থাপনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। তার প্রধান অবদানগুলো হলো:

১. ব্যবস্থাপনার ১৪টি নীতি (14 Principles of Management): ফেয়ল ব্যবস্থাপনার জন্য ১৪টি সর্বজনীন নীতি প্রণয়ন করেন, যা যেকোনো ধরনের প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রযোজ্য। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু নীতি হলো: কার্য বিভাজন, কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব, শৃঙ্খলা, আদেশের ঐক্য, নির্দেশনার ঐক্য, এবং উদ্যোগ।

২. ব্যবস্থাপনার কার্যাবলীর শ্রেণীবিভাগ (Functions of Management): তিনি ব্যবস্থাপনার কাজগুলোকে পাঁচটি প্রধান ভাগে ভাগ করেন:

  • পূর্বানুমান ও পরিকল্পনা (Forecasting and Planning)

  • সংগঠিতকরণ (Organizing)

  • আদেশদান (Commanding)

  • সমন্বয় সাধন (Coordinating)

  • নিয়ন্ত্রণ (Controlling)

এই পাঁচটি কাজকে একত্রে P-O-C-C-C মডেল নামেও পরিচিতি লাভ করে। ফেয়লের এই শ্রেণীবিভাগ আজও ব্যবস্থাপনার মূল কাঠামো হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

ফেয়লই প্রথম ব্যক্তি যিনি ব্যবস্থাপনাকে একটি স্বতন্ত্র জ্ঞান শাখা হিসেবে উপস্থাপন করেন এবং একে একটি নিয়মতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রূপ দেন। তার তত্ত্বগুলো কেবল শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, বরং সকল ধরনের সংগঠনের জন্যই উপযোগী বলে প্রমাণিত হয়েছে।

আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হেনরি ফেয়ল- ২য় অধ্যায়- EPISODE #03 ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র। এই ভিডিওটিতে হেনরি ফেয়ল এবং তার আধুনিক ব্যবস্থাপনার নীতিগুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

Post a Comment

أحدث أقدم