অভ্র কিবোর্ড এর প্রতিষ্ঠাতা কে
অভ্র কিবোর্ড-এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন মেহদী হাসান খান।
২০০৩ সালে তিনি অভ্র কিবোর্ড-এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশ করেন। এটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম বাংলা ইউনিকোড ভিত্তিক কীবোর্ড সফটওয়্যার। এর মাধ্যমে বাংলা লেখা অনেক সহজ হয়ে যায় এবং এটি দ্রুত ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
অভ্র কিবোর্ড-এর স্লোগান হলো "ভাষা হোক উন্মুক্ত"। এটির মাধ্যমে বাংলা কম্পিউটিং-এর ক্ষেত্রে একটি বিপ্লব ঘটে, কারণ এটি বিনামূল্যে ব্যবহার করা যায় এবং এর সহজ ইন্টারফেসের কারণে সাধারণ ব্যবহারকারীরাও সহজে বাংলা টাইপ করতে পারতেন।
অভ্র কিবোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মেহদী হাসান খান।
২০০৩ সালে তিনি যখন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন শিক্ষার্থী ছিলেন, তখন তিনি "ভাষা হোক উন্মুক্ত" স্লোগান নিয়ে এই বিনামূল্যের এবং মুক্ত সফটওয়্যারটি তৈরি করেন। অভ্র কিবোর্ড ইউনিকোড এবং এএনএসআই উভয় ফরম্যাটে বাংলা লেখার সুবিধা দেয়। এর সবচেয়ে বড় অবদান ছিল ফোনেটিক টাইপিং পদ্ধতি, যার মাধ্যমে ইংরেজি অক্ষরের সাহায্যে সহজে বাংলা লেখা সম্ভব হয়।
মেহদী হাসান খানের এই উদ্ভাবন ডিজিটাল জগতে বাংলা ভাষার ব্যবহারকে অনেক সহজ এবং জনপ্রিয় করে তোলে।অভ্র কিবোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মেহদী হাসান খান।
২০০৩ সালে তিনি যখন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন শিক্ষার্থী ছিলেন, তখন তিনি "ভাষা হোক উন্মুক্ত" স্লোগান নিয়ে এই বিনামূল্যের এবং মুক্ত সফটওয়্যারটি তৈরি করেন। অভ্র কিবোর্ড ইউনিকোড এবং এএনএসআই উভয় ফরম্যাটে বাংলা লেখার সুবিধা দেয়। এর সবচেয়ে বড় অবদান ছিল ফোনেটিক টাইপিং পদ্ধতি, যার মাধ্যমে ইংরেজি অক্ষরের সাহায্যে সহজে বাংলা লেখা সম্ভব হয়।
মেহদী হাসান খানের এই উদ্ভাবন ডিজিটাল জগতে বাংলা ভাষার ব্যবহারকে অনেক সহজ এবং জনপ্রিয় করে তোলে।অভ্র কিবোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা হলেন মেহদী হাসান খান।
২০০৩ সালে তিনি যখন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের একজন শিক্ষার্থী ছিলেন, তখন তিনি "ভাষা হোক উন্মুক্ত" স্লোগান নিয়ে এই বিনামূল্যের এবং মুক্ত সফটওয়্যারটি তৈরি করেন। অভ্র কিবোর্ড ইউনিকোড এবং এএনএসআই উভয় ফরম্যাটে বাংলা লেখার সুবিধা দেয়। এর সবচেয়ে বড় অবদান ছিল ফোনেটিক টাইপিং পদ্ধতি, যার মাধ্যমে ইংরেজি অক্ষরের সাহায্যে সহজে বাংলা লেখা সম্ভব হয়।
মেহদী হাসান খানের এই উদ্ভাবন ডিজিটাল জগতে বাংলা ভাষার ব্যবহারকে অনেক সহজ এবং জনপ্রিয় করে তোলে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন