বাংলা গদ্যের জনক কে
বাংলা গদ্যের জনক হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলা গদ্যকে সংস্কৃত ভাষার প্রভাব থেকে মুক্ত করে সহজ ও সাবলীল রূপে নিয়ে আসেন। বিদ্যাসাগরের পূর্বে বাংলা গদ্যের যে রূপ ছিল তা ছিল অনেকটাই কঠিন ও জটিল। তার রচিত 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' গ্রন্থটি বাংলা গদ্যের এক নতুন ধারা সৃষ্টি করে, যা পরবর্তীকালে বাংলা সাহিত্যে গদ্যের বিকাশের পথ প্রশস্ত করে। তাই বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে তাকে "বাংলা গদ্যের প্রথম শিল্পী" হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়।
বাংলা গদ্যের জনক হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলা গদ্যকে সংস্কৃত ভাষার প্রভাব ও জটিলতা থেকে মুক্ত করে একটি সহজ, সাবলীল এবং আধুনিক রূপ দান করেন। তাঁর রচিত 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭) গ্রন্থটি বাংলা গদ্য সাহিত্যের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়। বিদ্যাসাগরের হাতেই বাংলা গদ্য সাহিত্যের জন্ম হয় এবং তাঁর হাত ধরেই তা শৈল্পিক রূপ লাভ করে। এ কারণেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে 'বাংলা গদ্যের প্রথম শিল্পী' হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
বাংলা গদ্যের জনক হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলা গদ্যকে সংস্কৃত ভাষার প্রভাব ও জটিলতা থেকে মুক্ত করে একটি সহজ, সাবলীল এবং আধুনিক রূপ দান করেন। তাঁর রচিত 'বেতাল পঞ্চবিংশতি' (১৮৪৭) গ্রন্থটি বাংলা গদ্য সাহিত্যের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হয়। বিদ্যাসাগরের হাতেই বাংলা গদ্য সাহিত্যের জন্ম হয় এবং তাঁর হাত ধরেই তা শৈল্পিক রূপ লাভ করে। এ কারণেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে 'বাংলা গদ্যের প্রথম শিল্পী' হিসেবে আখ্যায়িত করেন।
إرسال تعليق