এক্স রশ্মির আবিষ্কারক কে
এক্স রশ্মি (X-ray) এর আবিষ্কারক হলেন জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ভিলহেল্ম কনরাড রন্টজেন (Wilhelm Conrad Röntgen)।
১৮৯৫ সালের ৮ নভেম্বর তিনি যখন ক্যাথোড রশ্মি (cathode ray) নিয়ে গবেষণা করছিলেন, তখন তিনি দুর্ঘটনাক্রমে এই অদৃশ্য রশ্মি আবিষ্কার করেন। তিনি লক্ষ্য করেন যে, একটি ভ্যাকুয়াম টিউবের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহের সময়, টিউবটি কালো কার্ডবোর্ড দিয়ে ঢাকা থাকা সত্ত্বেও nearby বেরিয়াম প্ল্যাটিনোসায়ানাইড (Barium platinocyanide) নামের একটি পদার্থ থেকে আলো বের হচ্ছে। তিনি বুঝতে পারেন যে, একটি অজানা ধরনের রশ্মি এই প্রভাব সৃষ্টি করছে। যেহেতু এই রশ্মির প্রকৃতি তখন তার কাছে অজানা ছিল, তাই তিনি এর নাম দেন "এক্স রশ্মি" (X-ray), যেখানে "X" একটি অজানা রাশিকে নির্দেশ করে।
তার এই আবিষ্কার চিকিৎসাবিজ্ঞানে এক বিপ্লব ঘটিয়েছিল, কারণ এর মাধ্যমে শরীরের ভেতরের হাড়, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং অন্যান্য কঠিন পদার্থ দেখা সম্ভব হয়। এই যুগান্তকারী আবিষ্কারের জন্য রন্টজেন ১৯০১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার সম্মানে এই রশ্মিকে অনেক সময় "রন্টজেন রশ্মি" (Röntgen ray) নামেও অভিহিত করা হয়।
এক্স রশ্মি (X-ray) এর আবিষ্কারক হলেন জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী ভিলহেল্ম কনরাড রন্টজেন (Wilhelm Conrad Röntgen)।
১৮৯৫ সালের ৮ নভেম্বর তিনি তার গবেষণাগারে ক্যাথোড রশ্মি নিয়ে কাজ করার সময় হঠাৎ লক্ষ্য করেন যে, একটি কালো কার্ডবোর্ড দিয়ে ঢাকা ক্যাথোড টিউব থেকে এক ধরনের অদৃশ্য রশ্মি বেরিয়ে আসছে, যা কাছাকাছি রাখা একটি ফ্লুরোসেন্ট পর্দায় আলো তৈরি করছে। এই রশ্মিটি যেহেতু তার কাছে অজানা ছিল, তাই তিনি এর নাম দেন "এক্স রশ্মি" (X-ray), যেখানে "X" দ্বারা অজ্ঞাত বা unknown বোঝানো হয়েছে।
তার এই আবিষ্কার চিকিৎসাবিজ্ঞান এবং পদার্থবিজ্ঞানে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আনে। এর মাধ্যমে শরীরের ভেতরের হাড় বা অন্য কোনো বস্তুর ছবি তোলা সম্ভব হয়। এক্স রশ্মি আবিষ্কারের জন্য রন্টজেন ১৯০১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন