গান্ধীজিকে জাতির জনক কে আখ্যা দেন

 গান্ধীজিকে জাতির জনক কে আখ্যা দেন


গান্ধীজিকে প্রথম নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু 'জাতির জনক' (Father of the Nation) আখ্যা দেন।

১৯৪৪ সালের ৬ই জুলাই, সিঙ্গাপুর থেকে আজাদ হিন্দ রেডিওতে এক ভাষণের সময় তিনি গান্ধীজিকে উদ্দেশ্য করে এই উপাধিটি ব্যবহার করেন। এই ভাষণে তিনি গান্ধীজির কাছে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য আশীর্বাদ চেয়েছিলেন।

যদিও ভারতের সংবিধানে বা সরকারিভাবে মহাত্মা গান্ধীকে 'জাতির জনক' উপাধি দেওয়া হয়নি, তবুও সুভাষচন্দ্র বসুর এই সম্বোধনটি ভারতীয় জনগণের কাছে ব্যাপকভাবে গৃহীত হয় এবং তিনি চিরকাল এই নামেই সম্মানিত হয়ে আসছেন।

গান্ধীজিকে প্রথমবার "জাতির জনক" (Father of the Nation) হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু

১৯৪৪ সালের ৬ই জুলাই, সিঙ্গাপুর থেকে আজাদ হিন্দ রেডিওতে এক বক্তৃতায় তিনি এই উপাধিটি ব্যবহার করেন। এই বক্তৃতায় তিনি ভারতের স্বাধীনতার জন্য মহাত্মা গান্ধীর আশীর্বাদ ও সমর্থন কামনা করেন এবং তাকে "জাতির জনক" হিসেবে সম্বোধন করেন।

পরে, ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতার পর, ভারতের তৎকালীন সরকারও মহাত্মা গান্ধীকে জাতির জনক হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। তবে, এটি একটি অনানুষ্ঠানিক উপাধি, যা সম্মান ও শ্রদ্ধার প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। ভারতের সংবিধানে আনুষ্ঠানিকভাবে এই উপাধিটি কাউকে দেওয়া হয়নি।

গান্ধীজিকে প্রথম "জাতির জনক" (Father of the Nation) হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু

১৯৪৪ সালের ৬ জুলাই সুভাষ চন্দ্র বসু সিঙ্গাপুর রেডিওতে এক ভাষণে মহাত্মা গান্ধীকে এই উপাধিতে ভূষিত করেন। তিনি ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের নেতৃত্ব এবং দেশের প্রতি তাঁর অবদানের জন্য এই সম্মানজনক উপাধিটি ব্যবহার করেন। এই সময় তিনি আজাদ হিন্দ ফৌজ (Indian National Army) নিয়ে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য লড়াই করছিলেন এবং ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ভারতের স্বাধীনতার সংগ্রামে গান্ধীজির আশীর্বাদ ও সাহায্য চেয়েছিলেন।

পরবর্তীতে, এই উপাধিটি ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয় এবং ভারতের জনগণ মহাত্মা গান্ধীকে জাতির জনক হিসেবেই স্বীকৃতি দেয়।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন