মেয়েদের রক্ত। মাসিক রক্তপাত


 

মেয়েদের রক্ত :

মেয়েদের রক্ত বলতে সাধারণত মাসিক রক্তপাত-কে বোঝানো হয়। এটি একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যা প্রতি মাসে প্রজননক্ষম নারীর দেহে ঘটে থাকে।

মাসিক রক্তপাত জরায়ুর ভেতরের স্তর বা এন্ডোমেট্রিয়াম (endometrium) ঝরে যাওয়ার কারণে হয়। ডিম্বাশয় থেকে ডিম্বাণু নিঃসরণের পর, যদি নিষিক্ত না হয়, তখন এই স্তরটি আর প্রয়োজন হয় না এবং হরমোনের প্রভাবে তা ভেঙে রক্ত ও অন্যান্য তরলের সাথে যোনিপথে নির্গত হয়। 

এই প্রক্রিয়া সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয় এবং প্রতি ২৮ দিন পর পর (কিছুটা কমবেশি হতে পারে) পুনরায় ঘটে। 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন

এছাড়াও, মেয়েদের রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া (anemia) হতে পারে, যেখানে তাদের রক্তে লোহিত রক্ত কণিকা বা হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে। এর বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে, যেমন আয়রনের অভাব, গর্ভাবস্থা, বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা।

মেয়েদের রক্ত বলতে সাধারণত মাসিক বা ঋতুস্রাবের রক্তকেই বোঝানো হয়। এটি একটি স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যা প্রতি মাসে প্রজননক্ষম নারীর உடலில் ঘটে থাকে।

মাসিক রক্ত আসলে জরায়ুর ভেতরের আবরণের (endometrium) অংশ, যা প্রতি মাসে হরমোনের প্রভাবে পুরু হয় এবং গর্ভধারণের জন্য প্রস্তুত হয়। 

যখন গর্ভধারণ হয় না, তখন এই আবরণটি ভেঙে যায় এবং রক্ত ও অন্যান্য তরলের সাথে যোনিপথ দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে।

মাসিক রক্তের কিছু বৈশিষ্ট্য নিচে উল্লেখ করা হলো :

  • গঠন : এটিতে রক্ত, জরায়ুর ভেতরের আবরণের কোষ, শ্লেষ্মা এবং অন্যান্য তরল থাকে।
  • পরিমাণ : সাধারণত, প্রতি মাসে ২০ থেকে ৯০ মিলিলিটার রক্তপাত হতে পারে। তবে এর পরিমাণ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে।
  • সময়কাল : মাসিক সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়।
  • চক্র : মাসিকের শুরু থেকে পরবর্তী মাসিকের শুরু পর্যন্ত সময়কালকে মাসিক চক্র বলে। এই চক্র সাধারণত ২৮ দিন হয়ে থাকে, তবে ২১ থেকে ৩৫ দিন পর্যন্ত স্বাভাবিক ধরা হয়।

এছাড়াও, মেয়েদের জীবনে বিভিন্ন সময়ে অন্যান্য ধরনের রক্তপাত হতে পারে, যা স্বাভাবিক নাও হতে পারে এবং সেক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যেমন:

  • ইমপ্লান্টেশন রক্তপাত : গর্ভধারণের শুরুতে নিষিক্ত ডিম্বাণু জরায়ুতে স্থাপিত হওয়ার সময় হালকা রক্তপাত হতে পারে।
  • ব্রেকথ্রু রক্তপাত : হরমোনাল গর্ভনিরোধক ব্যবহারের কারণে মাঝে মাঝে হালকা রক্তপাত হতে পারে।
  • অস্বাভাবিক জরায়ু রক্তপাত : মাসিক চক্রের বাইরে বা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বা কম রক্তপাত বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।

যদি কোনো মেয়ের রক্তপাত নিয়ে কোনো অস্বাভাবিকতা বা উদ্বেগ থাকে, তবে অবশ্যই একজন গাইনিকোলজিস্টের (স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ) সাথে পরামর্শ করা উচিত।

মেয়েদের রক্ত বলতে সাধারণত মাসিক রক্তপাত বোঝানো হয়। এটি একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া যা প্রতি মাসে প্রজননক্ষম নারীর ঘটে থাকে। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন

মাসিক রক্তপাত 

মাসিক চক্রের অংশ হিসেবে জরায়ুর ভেতরের স্তর (এন্ডোমেট্রিয়াম) ভেঙে যায় এবং যোনিপথ দিয়ে রক্ত ও অন্যান্য তরল আকারে বেরিয়ে আসে। এটি সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :

  • স্বাভাবিক প্রক্রিয়া : মাসিক রক্তপাত কোনো রোগ বা অস্বাভাবিকতা নয়, এটি একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া।
  • চক্র : মাসিক চক্র সাধারণত ২৮ দিনের হয়, তবে ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে হওয়াও স্বাভাবিক।
  • পরিমাণ: প্রতি মাসে সাধারণত ২০ থেকে ৯০ মিলিলিটার রক্তপাত হতে পারে।
  • হিমোগ্লোবিন : মাসিক রক্তপাতের কারণে কিছু রক্তক্ষরণ হলেও, সাধারণভাবে এটি রক্তাল্পতার কারণ হয় না। তবে, অতিরিক্ত রক্তপাত হলে রক্তাল্পতা হতে পারে। নারীদের রক্তে হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক মাত্রা পুরুষদের তুলনায় কিছুটা কম (১২ থেকে ১৫.৫ গ্রাম/ডেসিলিটার)।
  • স্বাস্থ্যবিধি : মাসিকের সময় পরিষ্কার পরিছন্ন থাকা এবং নিয়মিত স্যানিটারি ন্যাপকিন বা অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি সামগ্রী পরিবর্তন করা জরুরি।

যদি মাসিক রক্তপাত নিয়ে কোনো অস্বাভাবিকতা বা উদ্বেগ থাকে (যেমন অতিরিক্ত রক্তপাত, অনিয়মিত চক্র, তীব্র ব্যথা), তবে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন