মেয়েদের ঋতুস্রাব কি :
মেয়েদের ঋতুস্রাব (Ritusrab) বা মাসিক (Masik) হল একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে মেয়েদের ডিম্বাশয় থেকে একটি ডিম্বাণু নির্গত হয়। এই সময়, গর্ভাশয়ের ভেতরের স্তরটি সম্ভাব্য গর্ভধারণের জন্য প্রস্তুত হতে থাকে।
যদি ডিম্বাণুটি নিষিক্ত না হয়, তাহলে এই স্তরটি ভেঙে যায় এবং রক্ত ও অন্যান্য তরলের সাথে যোনিপথ দিয়ে বেরিয়ে আসে। এই প্রক্রিয়াটিকেই ঋতুস্রাব বা মাসিক বলা হয়।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় :
- নিয়মিত চক্র : সাধারণত, ঋতুস্রাবের একটি নির্দিষ্ট চক্র থাকে, যা গড়ে ২৮ দিন। তবে এটি ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে হতে পারে।
- সময়কাল : ঋতুস্রাব সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়।
- লক্ষণ : ঋতুস্রাবের সময় তলপেটে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, স্তনে অস্বস্তি, মেজাজের পরিবর্তন, ক্লান্তি ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিতে পারে। একে প্রি-মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম (PMS) বলা হয়।
- শুরু : মেয়েদের সাধারণত ১১ থেকে ১৪ বছর বয়সে প্রথম ঋতুস্রাব শুরু হয়, যাকে মেনস্ট্রুয়েশন বা পিরিয়ড বলা হয়।
- শেষ : সাধারণত ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়সে ঋতুস্রাব স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায়, যাকে মেনোপজ (Menopause) বলে।
ঋতুস্রাব মেয়েদের প্রজনন স্বাস্থ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া এবং এর সম্পর্কে সচেতন থাকা জরুরি। যদি কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়, তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
মেয়েদের ঋতুস্রাব বা মাসিক হল একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে, একজন নারীর জরায়ু গর্ভধারণের জন্য প্রস্তুত হয়। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
যদি গর্ভধারণ না ঘটে, জরায়ুর ভেতরের স্তরটি ভেঙে যায় এবং রক্ত ও অন্যান্য টিস্যুর সাথে যোনিপথে বেরিয়ে আসে। এই প্রক্রিয়াটি কয়েক দিন ধরে চলে এবং একেই ঋতুস্রাব বলে।
কিছু সাধারণ লক্ষণ যা ঋতুস্রাবের সময় দেখা দিতে পারে :
- তলপেটে ব্যথা বা ক্র্যাম্প
- কোমর ব্যথা
- মাথা ব্যাথা
- বমি বমি ভাব
- ক্লান্তি
- মেজাজের পরিবর্তন
ঋতুস্রাব সাধারণত প্রতি ২৮ দিন পর পর হয়, তবে এটি ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে হতে পারে। ঋতুস্রাবের সময়কাল সাধারণত ২ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
মেয়েদের ঋতুস্রাব হলো একটি স্বাভাবিক মাসিক প্রক্রিয়া। প্রতি মাসে মেয়েদের ডিম্বাশয় থেকে একটি ডিম্বাণু নির্গত হয়। এই সময় জরায়ু একটি সম্ভাব্য গর্ভধারণের জন্য প্রস্তুত হতে থাকে এবং তার ভেতরের আস্তরণ পুরু করে তোলে।
যদি ডিম্বাণুটি নিষিক্ত না হয়, তাহলে এই পুরু আস্তরণের আর প্রয়োজন হয় না। তাই এটি ভেঙে যায় এবং রক্ত ও অন্যান্য তরলের সাথে যোনিপথ দিয়ে বেরিয়ে আসে।
এই প্রক্রিয়াটি সাধারণত ২ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয় এবং প্রতি ২৮ দিন অন্তর (তবে ২১ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যেও হতে পারে) পুনরাবৃত্তি ঘটে। 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন
মেয়েদের ঋতুস্রাব বা মাসিক হল একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যা প্রতি মাসে ঘটে থাকে। একে পিরিয়ডও বলা হয়।
প্রক্রিয়া :
- প্রতি মাসে মেয়েদের ডিম্বাশয় থেকে একটি ডিম্বাণু নির্গত হয় (ওভুলেশন)।
- জরায়ু (গর্ভাশয়) ডিম্বাণুকে নিষিক্ত করার জন্য প্রস্তুত হয় এবং এর ভেতরের স্তর (এন্ডোমেট্রিয়াম) পুরু হতে থাকে।
- যদি ডিম্বাণু নিষিক্ত না হয়, তাহলে জরায়ুর ভেতরের এই পুরু স্তরটি ভেঙে যায় এবং রক্ত ও অন্যান্য তরলের সাথে যোনিপথ দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে। এটাই হল ঋতুস্রাব।
বৈশিষ্ট্য :
- ঋতুস্রাব সাধারণত ৩ থেকে ৭ দিন স্থায়ী হয়।
- এটি প্রতি ২৮ দিন পর পর হতে পারে, তবে ২১ থেকে ৩৫ দিনের ব্যবধানও স্বাভাবিক।
- প্রথম ঋতুস্রাব সাধারণত ১১ থেকে ১৪ বছর বয়সে শুরু হয় (মেনস্ট্রুয়েশন বা রজঃস্বলা)।
- ঋতুস্রাব প্রায় ৪৫ থেকে ৫৫ বছর বয়স পর্যন্ত চলতে থাকে (মেনোপজ বা রজঃনিবৃত্তি)।
ঋতুস্রাবের সময় তলপেটে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, স্তনে ব্যথা, মাথাব্যথা, মেজাজ পরিবর্তন ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। একে প্রি-মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম (PMS) বলা হয়।
এটি একটি স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়া এবং প্রতিটি মেয়ের জীবনে এটি ঘটে থাকে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন