গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে সহজ ঘরোয়া পরীক্ষায় জেনে নিন


গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে সহজ ঘরোয়া পরীক্ষায় জেনে নিন :

গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তা জানার জন্য কিছু ঘরোয়া পরীক্ষা প্রচলিত আছে, তবে এগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। এগুলো শুধুমাত্র লোককথা বা পুরনো ধারণা। তাই এই পরীক্ষাগুলোর ফলাফলের উপর নির্ভর করা উচিত নয়।

কিছু প্রচলিত ঘরোয়া পরীক্ষা নিচে উল্লেখ করা হলো :

  • বেকিং সোডা পরীক্ষা: গর্ভবতী মায়ের প্রস্রাবের সাথে বেকিং সোডা মেশালে যদি গ্যাস বা বুদবুদ তৈরি হয়, তবে ছেলে সন্তান হবে বলে মনে করা হয়। আর যদি কোনো পরিবর্তন না হয়, তবে মেয়ে সন্তান হবে।
  • মূত্রের রং: মনে করা হয় গর্ভবতী মায়ের মূত্রের রং গাঢ় হলুদ হলে ছেলে এবং হালকা হলুদ হলে মেয়ে সন্তান হয়।
  • হার্ট রেট: বাচ্চার হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে ১৪০-এর বেশি হলে মেয়ে এবং কম হলে ছেলে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বলে ধারণা করা হয়।
  • পেটের আকার: পেট নিচের দিকে ভারী হলে ছেলে এবং ছড়ানো ধরনের হলে মেয়ে সন্তান হবে বলে অনেকে মনে করেন। 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন
  • খাওয়ার অভ্যাস: গর্ভাবস্থায় মিষ্টি খাবার খাওয়ার প্রবণতা থাকলে মেয়ে এবং টক বা ঝাল খাবার খাওয়ার প্রবণতা থাকলে ছেলে সন্তান হবে বলে শোনা যায়।
  • ঘুমের ধরণ: গর্ভবতী মহিলা বাম দিকে ফিরে ঘুমাতে পছন্দ করলে ছেলে এবং ডান দিকে ফিরে ঘুমাতে পছন্দ করলে মেয়ে সন্তান হবে বলে অনেকে বিশ্বাস করেন।

গুরুত্বপূর্ণ কথা: গর্ভের সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ একটি সংবেদনশীল বিষয় এবং বাংলাদেশে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। লিঙ্গ নির্ধারণের জন্য কোনো প্রকার ঘরোয়া পরীক্ষা বা পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত নয়।

গর্ভের সন্তানের লিঙ্গ জানার একমাত্র নির্ভরযোগ্য উপায় হলো আলট্রাসনোগ্রাফি, যা সাধারণত গর্ভাবস্থার ২০-২২ সপ্তাহের পর করা হয়। তবে, মনে রাখবেন শুধুমাত্র স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কারণে ডাক্তারের পরামর্শে এই পরীক্ষা করানো উচিত, লিঙ্গ জানার জন্য নয়।

আপনার অনাগত সন্তানের সুস্থতা কামনা করি। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন

গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তা জানার জন্য কিছু ঘরোয়া পরীক্ষা প্রচলিত আছে, তবে এগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই এবং এগুলো শুধুমাত্র লোককথা হিসেবে বিবেচিত হয়। এগুলোকে বিশ্বাস করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত না।

তবুও, আপনার আগ্রহের জন্য কয়েকটি প্রচলিত ধারণা নিচে উল্লেখ করা হলো :

  • বমির ভাব : মনে করা হয়, গর্ভবতী মায়ের সকালের দিকে বেশি বমি হলে সেটি মেয়ে সন্তান হওয়ার লক্ষণ। vice versa, কম বমি হলে ছেলে সন্তান হতে পারে।
  • পেটের আকার : অনেকের বিশ্বাস, পেট যদি নিচের দিকে ঝুলে থাকে তবে ছেলে সন্তান এবং যদি চওড়া হয় তবে মেয়ে সন্তান।
  • হৃদস্পন্দন : শোনা যায়, গর্ভের শিশুর হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে ১৪০-এর বেশি হলে মেয়ে এবং কম হলে ছেলে হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • খাবার preference : মিষ্টি খাবারের প্রতি আগ্রহ বেশি থাকলে মেয়ে এবং নোনতা বা টক খাবারের প্রতি আগ্রহ বেশি থাকলে ছেলে হওয়ার ধারণা প্রচলিত আছে।
  • ত্বকের ঔজ্জ্বল্য : বলা হয়, গর্ভাবস্থায় মায়ের ত্বক উজ্জ্বল হলে মেয়ে এবং রুক্ষ হলে ছেলে সন্তান হয়।

গুরুত্বপূর্ণ বার্তা :

  • গর্ভের সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণের জন্য বর্তমানে বাংলাদেশে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ
  • আলট্রাসনোগ্রাফি বা অন্য কোনো ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে গর্ভের সন্তানের লিঙ্গ জানা গেলেও, শুধুমাত্র সেই তথ্যের ভিত্তিতে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া উচিত নয়।
  • একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক গর্ভাবস্থা এবং একটি সুস্থ শিশুর জন্ম দেওয়াই মুখ্য উদ্দেশ্য হওয়া উচিত।
  • এই পরীক্ষাগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই এবং এগুলো ভুল প্রমাণিত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
  • সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ একটি সংবেদনশীল বিষয় এবং আমাদের দেশে এটি আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।
  • সন্তান ছেলে হোক বা মেয়ে, তাকে সমানভাবে ভালোবাসা ও যত্ন নেওয়া উচিত।

অবশ্যই! গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে তা জানার জন্য কিছু ঘরোয়া পরীক্ষা প্রচলিত আছে, তবে মনে রাখবেন এগুলোর কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই এবং এগুলো কেবলই লোককথা বা ধারণা। এগুলো কোনোভাবেই নিশ্চিত ফলাফল দিতে পারে না। কেবলমাত্র আলট্রাসনোগ্রাফি এবং অন্যান্য ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমেই সন্তানের লিঙ্গ নিশ্চিতভাবে জানা সম্ভব।

গর্ভবতী মহিলাদের উচিত নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো এবং ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা। সন্তানের লিঙ্গ জানার জন্য কোনো প্রকার অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতির উপর নির্ভর করা উচিত নয়

Post a Comment

أحدث أقدم