যে স্ত্রী স্বামীর কথা শোনে না
আপনি যদি এমন কোনো স্ত্রীর বিষয় জানতে চান যিনি স্বামীর কথা শোনেন না, তাহলে এটি কয়েকটি ভিন্ন প্রসঙ্গে আলোচনা করা যেতে পারে:
১. ধর্মীয় বা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ (শরীয়তের বিধান):
ইসলাম ধর্মে স্বামীর আনুগত্যকে স্ত্রীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য হিসেবে দেখা হয়। শরীয়ত অনুযায়ী, স্বামীর ন্যায়সঙ্গত এবং শরীয়তসম্মত আদেশ মান্য করা স্ত্রীর জন্য আবশ্যক। যদি কোনো স্ত্রী শরীয়তবিরোধী নয় এমন বিষয়ে স্বামীর অবাধ্য হন, তবে তাকে "নাফারমান" বা "অবাধ্য" স্ত্রী বলা হয়।
এই পরিস্থিতিতে করণীয় সম্পর্কে ইসলামে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে (যেমন সূরা নিসা'র ৩৪ নং আয়াতে):
১. সদুপদেশ দেওয়া: প্রথমে স্ত্রীকে সুন্দরভাবে বোঝানো এবং উপদেশ দেওয়া।
২. শয্যা পৃথক করা: এরপরও না শুনলে সাময়িকভাবে স্ত্রীর শয্যা ত্যাগ করা।
৩. মৃদু প্রহার (প্রয়োজনে): এরপরও যদি অবাধ্যতা না ছাড়ে, তবে খুবই মৃদু ও প্রতীকি প্রহারের অনুমতি রয়েছে, যা কোনোভাবেই আঘাত করা বা জখম করা বোঝায় না (অনেক আলেম এই পর্যায়টি বর্তমানে এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দেন)।
৪. সালিশি: উভয় পরিবারের পক্ষ থেকে সালিশের ব্যবস্থা করা।
অনেক ইসলামিক বক্তা বা আলেম এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন, যেমন শায়খ আহমাদুল্লাহ।
২. নাটক বা সামাজিক গল্পের প্রেক্ষাপট:
বাংলা নাটক এবং শর্টফিল্মগুলোতে এই বিষয়টি প্রায়শই হাস্যরসাত্মক বা শিক্ষামূলক উপায়ে দেখানো হয়। সাধারণত অবাধ্যতা বা মান-অভিমানের মূল কারণ হিসেবে দেখানো হয়:
মিষ্টি ঝগড়া/মান-অভিমান: যেখানে ছোটখাটো বিষয়ে স্ত্রী স্বামীর কথা শোনেন না, যা ভালোবাসারই অংশ।
অহংকার/আধুনিকতা: কিছু নাটকে দেখানো হয়, উচ্চশিক্ষিত বা কর্মজীবী স্ত্রী অহংকারের বশে স্বামীকে গুরুত্ব দেন না।
পারিবারিক সমস্যা: শ্বশুর-শাশুড়ি বা অন্য কোনো ব্যক্তির প্ররোচনায় স্ত্রী স্বামীর কথায় কর্ণপাত করেন না।
এই ধরনের গল্পের কয়েকটি নাটকের শিরোনাম:
'অবাধ্য বউ'
'তেজী বউ'
'আদর্শ স্বামীর বেয়াদপ বউ'
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট বা কোনো উপদেশ জানতে চান, তাহলে আরও বিস্তারিত জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
আপনি যদি এমন কোনো স্ত্রীর বিষয় জানতে চান যিনি স্বামীর কথা শোনেন না, তাহলে এটি কয়েকটি ভিন্ন প্রসঙ্গে আলোচনা করা যেতে পারে:
১. ধর্মীয় বা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ (শরীয়তের বিধান):
ইসলাম ধর্মে স্বামীর আনুগত্যকে স্ত্রীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য হিসেবে দেখা হয়। শরীয়ত অনুযায়ী, স্বামীর ন্যায়সঙ্গত এবং শরীয়তসম্মত আদেশ মান্য করা স্ত্রীর জন্য আবশ্যক। যদি কোনো স্ত্রী শরীয়তবিরোধী নয় এমন বিষয়ে স্বামীর অবাধ্য হন, তবে তাকে "নাফারমান" বা "অবাধ্য" স্ত্রী বলা হয়।
এই পরিস্থিতিতে করণীয় সম্পর্কে ইসলামে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে (যেমন সূরা নিসা'র ৩৪ নং আয়াতে):
১. সদুপদেশ দেওয়া: প্রথমে স্ত্রীকে সুন্দরভাবে বোঝানো এবং উপদেশ দেওয়া।
২. শয্যা পৃথক করা: এরপরও না শুনলে সাময়িকভাবে স্ত্রীর শয্যা ত্যাগ করা।
৩. মৃদু প্রহার (প্রয়োজনে): এরপরও যদি অবাধ্যতা না ছাড়ে, তবে খুবই মৃদু ও প্রতীকি প্রহারের অনুমতি রয়েছে, যা কোনোভাবেই আঘাত করা বা জখম করা বোঝায় না (অনেক আলেম এই পর্যায়টি বর্তমানে এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দেন)।
৪. সালিশি: উভয় পরিবারের পক্ষ থেকে সালিশের ব্যবস্থা করা।
অনেক ইসলামিক বক্তা বা আলেম এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন, যেমন শায়খ আহমাদুল্লাহ।
২. নাটক বা সামাজিক গল্পের প্রেক্ষাপট:
বাংলা নাটক এবং শর্টফিল্মগুলোতে এই বিষয়টি প্রায়শই হাস্যরসাত্মক বা শিক্ষামূলক উপায়ে দেখানো হয়। সাধারণত অবাধ্যতা বা মান-অভিমানের মূল কারণ হিসেবে দেখানো হয়:
মিষ্টি ঝগড়া/মান-অভিমান: যেখানে ছোটখাটো বিষয়ে স্ত্রী স্বামীর কথা শোনেন না, যা ভালোবাসারই অংশ।
অহংকার/আধুনিকতা: কিছু নাটকে দেখানো হয়, উচ্চশিক্ষিত বা কর্মজীবী স্ত্রী অহংকারের বশে স্বামীকে গুরুত্ব দেন না।
পারিবারিক সমস্যা: শ্বশুর-শাশুড়ি বা অন্য কোনো ব্যক্তির প্ররোচনায় স্ত্রী স্বামীর কথায় কর্ণপাত করেন না।
এই ধরনের গল্পের কয়েকটি নাটকের শিরোনাম:
'অবাধ্য বউ'
'তেজী বউ'
'আদর্শ স্বামীর বেয়াদপ বউ'
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট বা কোনো উপদেশ জানতে চান, তাহলে আরও বিস্তারিত জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
আপনি যদি এমন কোনো স্ত্রীর বিষয় জানতে চান যিনি স্বামীর কথা শোনেন না, তাহলে এটি কয়েকটি ভিন্ন প্রসঙ্গে আলোচনা করা যেতে পারে:
১. ধর্মীয় বা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ (শরীয়তের বিধান):
ইসলাম ধর্মে স্বামীর আনুগত্যকে স্ত্রীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য হিসেবে দেখা হয়। শরীয়ত অনুযায়ী, স্বামীর ন্যায়সঙ্গত এবং শরীয়তসম্মত আদেশ মান্য করা স্ত্রীর জন্য আবশ্যক। যদি কোনো স্ত্রী শরীয়তবিরোধী নয় এমন বিষয়ে স্বামীর অবাধ্য হন, তবে তাকে "নাফারমান" বা "অবাধ্য" স্ত্রী বলা হয়।
এই পরিস্থিতিতে করণীয় সম্পর্কে ইসলামে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে (যেমন সূরা নিসা'র ৩৪ নং আয়াতে):
১. সদুপদেশ দেওয়া: প্রথমে স্ত্রীকে সুন্দরভাবে বোঝানো এবং উপদেশ দেওয়া।
২. শয্যা পৃথক করা: এরপরও না শুনলে সাময়িকভাবে স্ত্রীর শয্যা ত্যাগ করা।
৩. মৃদু প্রহার (প্রয়োজনে): এরপরও যদি অবাধ্যতা না ছাড়ে, তবে খুবই মৃদু ও প্রতীকি প্রহারের অনুমতি রয়েছে, যা কোনোভাবেই আঘাত করা বা জখম করা বোঝায় না (অনেক আলেম এই পর্যায়টি বর্তমানে এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দেন)।
৪. সালিশি: উভয় পরিবারের পক্ষ থেকে সালিশের ব্যবস্থা করা।
অনেক ইসলামিক বক্তা বা আলেম এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন, যেমন শায়খ আহমাদুল্লাহ।
২. নাটক বা সামাজিক গল্পের প্রেক্ষাপট:
বাংলা নাটক এবং শর্টফিল্মগুলোতে এই বিষয়টি প্রায়শই হাস্যরসাত্মক বা শিক্ষামূলক উপায়ে দেখানো হয়। সাধারণত অবাধ্যতা বা মান-অভিমানের মূল কারণ হিসেবে দেখানো হয়:
মিষ্টি ঝগড়া/মান-অভিমান: যেখানে ছোটখাটো বিষয়ে স্ত্রী স্বামীর কথা শোনেন না, যা ভালোবাসারই অংশ।
অহংকার/আধুনিকতা: কিছু নাটকে দেখানো হয়, উচ্চশিক্ষিত বা কর্মজীবী স্ত্রী অহংকারের বশে স্বামীকে গুরুত্ব দেন না।
পারিবারিক সমস্যা: শ্বশুর-শাশুড়ি বা অন্য কোনো ব্যক্তির প্ররোচনায় স্ত্রী স্বামীর কথায় কর্ণপাত করেন না।
এই ধরনের গল্পের কয়েকটি নাটকের শিরোনাম:
'অবাধ্য বউ'
'তেজী বউ'
'আদর্শ স্বামীর বেয়াদপ বউ'
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট বা কোনো উপদেশ জানতে চান, তাহলে আরও বিস্তারিত জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
আপনি যদি এমন কোনো স্ত্রীর বিষয় জানতে চান যিনি স্বামীর কথা শোনেন না, তাহলে এটি কয়েকটি ভিন্ন প্রসঙ্গে আলোচনা করা যেতে পারে:
১. ধর্মীয় বা ইসলামিক দৃষ্টিকোণ (শরীয়তের বিধান):
ইসলাম ধর্মে স্বামীর আনুগত্যকে স্ত্রীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য হিসেবে দেখা হয়। শরীয়ত অনুযায়ী, স্বামীর ন্যায়সঙ্গত এবং শরীয়তসম্মত আদেশ মান্য করা স্ত্রীর জন্য আবশ্যক। যদি কোনো স্ত্রী শরীয়তবিরোধী নয় এমন বিষয়ে স্বামীর অবাধ্য হন, তবে তাকে "নাফারমান" বা "অবাধ্য" স্ত্রী বলা হয়।
এই পরিস্থিতিতে করণীয় সম্পর্কে ইসলামে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে (যেমন সূরা নিসা'র ৩৪ নং আয়াতে):
১. সদুপদেশ দেওয়া: প্রথমে স্ত্রীকে সুন্দরভাবে বোঝানো এবং উপদেশ দেওয়া।
২. শয্যা পৃথক করা: এরপরও না শুনলে সাময়িকভাবে স্ত্রীর শয্যা ত্যাগ করা।
৩. মৃদু প্রহার (প্রয়োজনে): এরপরও যদি অবাধ্যতা না ছাড়ে, তবে খুবই মৃদু ও প্রতীকি প্রহারের অনুমতি রয়েছে, যা কোনোভাবেই আঘাত করা বা জখম করা বোঝায় না (অনেক আলেম এই পর্যায়টি বর্তমানে এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দেন)।
৪. সালিশি: উভয় পরিবারের পক্ষ থেকে সালিশের ব্যবস্থা করা।
অনেক ইসলামিক বক্তা বা আলেম এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন, যেমন শায়খ আহমাদুল্লাহ।
২. নাটক বা সামাজিক গল্পের প্রেক্ষাপট:
বাংলা নাটক এবং শর্টফিল্মগুলোতে এই বিষয়টি প্রায়শই হাস্যরসাত্মক বা শিক্ষামূলক উপায়ে দেখানো হয়। সাধারণত অবাধ্যতা বা মান-অভিমানের মূল কারণ হিসেবে দেখানো হয়:
মিষ্টি ঝগড়া/মান-অভিমান: যেখানে ছোটখাটো বিষয়ে স্ত্রী স্বামীর কথা শোনেন না, যা ভালোবাসারই অংশ।
অহংকার/আধুনিকতা: কিছু নাটকে দেখানো হয়, উচ্চশিক্ষিত বা কর্মজীবী স্ত্রী অহংকারের বশে স্বামীকে গুরুত্ব দেন না।
পারিবারিক সমস্যা: শ্বশুর-শাশুড়ি বা অন্য কোনো ব্যক্তির প্ররোচনায় স্ত্রী স্বামীর কথায় কর্ণপাত করেন না।
এই ধরনের গল্পের কয়েকটি নাটকের শিরোনাম:
'অবাধ্য বউ'
'তেজী বউ'
'আদর্শ স্বামীর বেয়াদপ বউ'
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট প্রেক্ষাপট বা কোনো উপদেশ জানতে চান, তাহলে আরও বিস্তারিত জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন