উদ্ভিদের প্রাণ আছে এর আবিষ্কারক কে

 উদ্ভিদের প্রাণ আছে এর আবিষ্কারক কে


উদ্ভিদের যে প্রাণ আছে, এর আবিষ্কারক হলেন বাঙালি বিজ্ঞানী স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু

তিনি ১৯০১ সালে তার আবিষ্কৃত ক্রেস্কোগ্রাফ (Crescograph) নামক একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল যন্ত্রের সাহায্যে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করেন যে, উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে এবং তারা আলো, তাপ, শব্দ ও অন্যান্য বাহ্যিক উদ্দীপনায় সাড়া দেয়। এই যন্ত্রটি উদ্ভিদের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র নড়াচড়া ও বৃদ্ধি পরিমাপ করতে সক্ষম ছিল।

যদিও অনেক প্রাচীন সংস্কৃতিতে উদ্ভিদের জীবন সম্পর্কে ধারণা ছিল, জগদীশ চন্দ্র বসুই প্রথম ব্যক্তি যিনি আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে এই ধারণাটিকে সুপ্রতিষ্ঠিত করেন।

উদ্ভিদেরও যে প্রাণ আছে, এর আবিষ্কারক হলেন বাঙালি বিজ্ঞানী স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু

১৯০১ সালে তিনি তার উদ্ভাবিত ক্রেস্কোগ্রাফ (Crescograph) নামক অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি যন্ত্রের সাহায্যে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করেন যে, উদ্ভিদও প্রাণীর মতো বাইরের উদ্দীপনায় সাড়া দেয়।

তার পরীক্ষার মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছিলেন যে, তাপমাত্রা, আলো, শব্দ, বিদ্যুৎ এবং এমনকি বিষের প্রতিও গাছেরা প্রতিক্রিয়া দেখায়। এই আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি জীব ও জড় পদার্থের মধ্যে যে একটি সূক্ষ্ম যোগসূত্র আছে, তা প্রমাণ করেন এবং সারা বিশ্বে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন।

উদ্ভিদেরও যে প্রাণ আছে, এর আবিষ্কারক হলেন বাঙালি বিজ্ঞানী স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু

১৯০১ সালে তিনি তার উদ্ভাবিত ক্রেস্কোগ্রাফ (Crescograph) নামক অত্যন্ত সংবেদনশীল একটি যন্ত্রের সাহায্যে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ করেন যে, উদ্ভিদও প্রাণীর মতো বাইরের উদ্দীপনায় সাড়া দেয়।

তার পরীক্ষার মাধ্যমে তিনি দেখিয়েছিলেন যে, তাপমাত্রা, আলো, শব্দ, বিদ্যুৎ এবং এমনকি বিষের প্রতিও গাছেরা প্রতিক্রিয়া দেখায়। এই আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি জীব ও জড় পদার্থের মধ্যে যে একটি সূক্ষ্ম যোগসূত্র আছে, তা প্রমাণ করেন এবং সারা বিশ্বে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন