ওজোন গ্যাসের আবিষ্কারক কে

 ওজোন গ্যাসের আবিষ্কারক কে


ওজোন গ্যাস মূলত ১৮৩৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিখ শোনবাইন (Christian Friedrich Schönbein) আবিষ্কার করেন। তিনি তড়িৎ বিশ্লেষণের সময় একটি নতুন, অদ্ভুত গন্ধযুক্ত গ্যাস লক্ষ্য করেন এবং এর নামকরণ করেন 'ওজোন' (গ্রিক শব্দ 'ozein' থেকে, যার অর্থ 'গন্ধ')।

যদিও শোনবাইন ওজোন গ্যাস আবিষ্কার করেন, কিন্তু বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে এর পুরু স্তর বা ওজোন স্তর ১৯১৩ সালে ফরাসি পদার্থবিদ চার্লস ফ্যাব্রি এবং হেনরি বুইসন আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে ব্রিটিশ আবহাওয়াবিদ জি.এম.বি. ডবসন ওজোন স্তর নিয়ে ব্যাপক গবেষণা করেন এবং এর ঘনত্ব পরিমাপের জন্য একটি যন্ত্র তৈরি করেন, যা ডবসন স্পেকট্রোফটোমিটার নামে পরিচিত।ওজোন গ্যাস মূলত ১৮৩৯ সালে জার্মান বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিখ শোনবাইন (Christian Friedrich Schönbein) আবিষ্কার করেন। তিনি তড়িৎ বিশ্লেষণের সময় একটি নতুন, অদ্ভুত গন্ধযুক্ত গ্যাস লক্ষ্য করেন এবং এর নামকরণ করেন 'ওজোন' (গ্রিক শব্দ 'ozein' থেকে, যার অর্থ 'গন্ধ')।

যদিও শোনবাইন ওজোন গ্যাস আবিষ্কার করেন, কিন্তু বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে এর পুরু স্তর বা ওজোন স্তর ১৯১৩ সালে ফরাসি পদার্থবিদ চার্লস ফ্যাব্রি এবং হেনরি বুইসন আবিষ্কার করেন। পরবর্তীতে ব্রিটিশ আবহাওয়াবিদ জি.এম.বি. ডবসন ওজোন স্তর নিয়ে ব্যাপক গবেষণা করেন এবং এর ঘনত্ব পরিমাপের জন্য একটি যন্ত্র তৈরি করেন, যা ডবসন স্পেকট্রোফটোমিটার নামে পরিচিত।

ওজোন গ্যাস (Ozone, O3) আবিষ্কার করেন সুইস বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান ফ্রেডরিখ শোনবেইন (Christian Friedrich Schönbein)। ১৮৪০ সালে তিনি বৈদ্যুতিক যন্ত্রের কাছে একটি বিশেষ ধরনের গন্ধ পান এবং এই নতুন গ্যাসটির নাম দেন "ওজোন", যা গ্রিক শব্দ "ওজেইন" (ozein) থেকে এসেছে, যার অর্থ "গন্ধ"।

ওজোন স্তরের আবিষ্কার

ওজোন গ্যাস আবিষ্কারের অনেক পরে, ১৯১৩ সালে ফরাসি পদার্থবিদ চার্লস ফ্যাব্রি (Charles Fabry) এবং হেনরি বুইসন (Henri Buisson) পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে একটি ওজোন স্তর থাকার প্রমাণ দেন। এই স্তরটি সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি শোষণ করে পৃথিবীকে রক্ষা করে। পরবর্তীতে, ব্রিটিশ আবহাওয়াবিদ জি.এম.বি. ডবসন (G.M.B. Dobson) ওজোন স্তর নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেন এবং এর ঘনত্ব পরিমাপের জন্য একটি যন্ত্র (ডবসন স্পেকট্রোমিটার) তৈরি করেন। তার নামানুসারেই ওজোন পরিমাপের একককে ডবসন ইউনিট (DU) বলা হয়।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন