খাবার স্যালাইন এর আবিষ্কারক কে
খাবার স্যালাইন বা ওআরএস (Oral Rehydration Saline) এর আবিষ্কারক হলেন বাংলাদেশের বিখ্যাত চিকিৎসক ড. রফিকুল ইসলাম।
১৯৭০ সালে তিনি তৎকালীন ঢাকা কলেরা হাসপাতালে (বর্তমানে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ বা আইসিডিডিআর,বি) কর্মরত অবস্থায় কলেরা রোগীদের চিকিৎসার জন্য এই যুগান্তকারী সমাধানটি নিয়ে আসেন। কলেরা রোগে আক্রান্ত রোগীদের শরীর থেকে অতিরিক্ত জল এবং লবণ বেরিয়ে যাওয়ার কারণে দ্রুত পানিশূন্যতা দেখা দিত, যা প্রায়শই মৃত্যুর কারণ হতো।
ড. রফিকুল ইসলাম দেখতে পান যে, শিরায় স্যালাইন দেওয়া অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং সবার জন্য সহজলভ্য নয়। তাই তিনি এমন একটি পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন যা মুখে খাওয়া যাবে। তিনি আবিষ্কার করেন যে, গ্লুকোজ বা শর্করা শরীরের জল এবং লবণ শোষণ করতে সাহায্য করে। এই নীতির উপর ভিত্তি করে তিনি চিনি, লবণ এবং জল মিশিয়ে একটি সহজলভ্য মিশ্রণ তৈরি করেন। এই মিশ্রণটি রোগীদের জীবন রক্ষায় অসাধারণ সাফল্য লাভ করে এবং পরবর্তীতে বিশ্বজুড়ে এটি খাবার স্যালাইন নামে পরিচিতি পায়।
ড. রফিকুল ইসলামের এই আবিষ্কার চিকিৎসাবিজ্ঞানে একটি বিপ্লব নিয়ে আসে এবং কলেরা, ডায়রিয়া ও অন্যান্য পানিশূন্যতাজনিত রোগ থেকে বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন রক্ষা করে।
খাবার স্যালাইন বা ওআরএস (Oral Rehydration Saline) এর আবিষ্কারক হলেন বাংলাদেশের বিখ্যাত চিকিৎসক ড. রফিকুল ইসলাম।
১৯৭০ সালে তিনি তৎকালীন ঢাকা কলেরা হাসপাতালে (বর্তমানে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশ বা আইসিডিডিআর,বি) কর্মরত অবস্থায় কলেরা রোগীদের চিকিৎসার জন্য এই যুগান্তকারী সমাধানটি নিয়ে আসেন। কলেরা রোগে আক্রান্ত রোগীদের শরীর থেকে অতিরিক্ত জল এবং লবণ বেরিয়ে যাওয়ার কারণে দ্রুত পানিশূন্যতা দেখা দিত, যা প্রায়শই মৃত্যুর কারণ হতো।
ড. রফিকুল ইসলাম দেখতে পান যে, শিরায় স্যালাইন দেওয়া অত্যন্ত ব্যয়বহুল এবং সবার জন্য সহজলভ্য নয়। তাই তিনি এমন একটি পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা শুরু করেন যা মুখে খাওয়া যাবে। তিনি আবিষ্কার করেন যে, গ্লুকোজ বা শর্করা শরীরের জল এবং লবণ শোষণ করতে সাহায্য করে। এই নীতির উপর ভিত্তি করে তিনি চিনি, লবণ এবং জল মিশিয়ে একটি সহজলভ্য মিশ্রণ তৈরি করেন। এই মিশ্রণটি রোগীদের জীবন রক্ষায় অসাধারণ সাফল্য লাভ করে এবং পরবর্তীতে বিশ্বজুড়ে এটি খাবার স্যালাইন নামে পরিচিতি পায়।
ড. রফিকুল ইসলামের এই আবিষ্কার চিকিৎসাবিজ্ঞানে একটি বিপ্লব নিয়ে আসে এবং কলেরা, ডায়রিয়া ও অন্যান্য পানিশূন্যতাজনিত রোগ থেকে বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবন রক্ষা করে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন