পলিথিনের আবিষ্কারক কে
পলিথিন আবিষ্কারের সাথে দু'জন বিজ্ঞানীর নাম জড়িত।
প্রথমবার দুর্ঘটনাক্রমে পলিথিন তৈরি হয়েছিল জার্মান রসায়নবিদ হ্যান্স ভন পেচম্যান-এর হাতে ১৮৯৮ সালে। তিনি ডায়াজোমিথেন (diazomethane) নিয়ে কাজ করার সময় সাদা, মোমের মতো একটি পদার্থ দেখতে পান, যা পরে পলিথিন হিসাবে চিহ্নিত হয়। কিন্তু তিনি এই আবিষ্কারের গুরুত্ব পুরোপুরি অনুধাবন করতে পারেননি এবং এর বাণিজ্যিক উৎপাদনও সম্ভব হয়নি।
আধুনিক পলিথিন
১৯৩৩ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞানী এরিক ফসেট এবং রেজিনাল্ড গিবসন আইসিআই (Imperial Chemical Industries)-এর পরীক্ষাগারে উচ্চ চাপে ইথিলিন গ্যাস নিয়ে গবেষণা করার সময় আবার পলিথিন তৈরি করেন। তাদের এই আবিষ্কারটি ছিল আধুনিক পলিথিন তৈরির মূল ভিত্তি। এরপর ১৯৩৬ সালে মাইকেল পেরিন নামের আরেক ব্রিটিশ বিজ্ঞানী এই প্রক্রিয়াকে আরও উন্নত করে বাণিজ্যিক উৎপাদনের উপযোগী করেন। তাই, আধুনিক পলিথিনের বাণিজ্যিক আবিষ্কারক হিসেবে এরিক ফসেট, রেজিনাল্ড গিবসন এবং মাইকেল পেরিন-কে কৃতিত্ব দেওয়া হয়।
পলিথিন আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয় জার্মান রসায়নবিদ হ্যান্স ভন পেলম্যান-কে।
১৮৯৮ সালে তিনি দুর্ঘটনাক্রমে ডায়াজোমিথেন গরম করার সময় মোমের মতো দেখতে একটি পদার্থ তৈরি করেন, যা আজকের পলিথিন। যদিও তিনি এর বাণিজ্যিক সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে পারেননি। এরপর ১৯৩৩ সালে ব্রিটিশ রসায়নবিদ এরিক ফসেট এবং রেজিনাল্ড গিবসন এটি উচ্চচাপে তৈরি করার একটি বাণিজ্যিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তাদের এই আবিষ্কার পলিথিনের ব্যাপক উৎপাদনের পথ খুলে দেয়।পলিথিন আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয় জার্মান রসায়নবিদ হ্যান্স ভন পেলম্যান-কে।
১৮৯৮ সালে তিনি দুর্ঘটনাক্রমে ডায়াজোমিথেন গরম করার সময় মোমের মতো দেখতে একটি পদার্থ তৈরি করেন, যা আজকের পলিথিন। যদিও তিনি এর বাণিজ্যিক সম্ভাবনা উপলব্ধি করতে পারেননি। এরপর ১৯৩৩ সালে ব্রিটিশ রসায়নবিদ এরিক ফসেট এবং রেজিনাল্ড গিবসন এটি উচ্চচাপে তৈরি করার একটি বাণিজ্যিক পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। তাদের এই আবিষ্কার পলিথিনের ব্যাপক উৎপাদনের পথ খুলে দেয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন