ঈশ্বর ভক্তদের সমিতির প্রতিষ্ঠাতা কে
ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ISKCON), যা ইসকন নামেই বেশি পরিচিত, এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ১৯২৬ সালে এই সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল সারা বিশ্বে শ্রীকৃষ্ণের শিক্ষা ও দর্শন প্রচার করা।
যদি আপনি আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ISKCON)-এর কথা বলে থাকেন, তাহলে এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ইসকন এবং বিশ্বব্যাপী হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। ভক্তদের কাছে তিনি শ্রীল প্রভুপাদ নামেই অধিক পরিচিত।যদি আপনি আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ISKCON)-এর কথা বলে থাকেন, তাহলে এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ইসকন এবং বিশ্বব্যাপী হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। ভক্তদের কাছে তিনি শ্রীল প্রভুপাদ নামেই অধিক পরিচিত।যদি আপনি আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ISKCON)-এর কথা বলে থাকেন, তাহলে এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ইসকন এবং বিশ্বব্যাপী হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। ভক্তদের কাছে তিনি শ্রীল প্রভুপাদ নামেই অধিক পরিচিত।যদি আপনি আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ISKCON)-এর কথা বলে থাকেন, তাহলে এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ইসকন এবং বিশ্বব্যাপী হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। ভক্তদের কাছে তিনি শ্রীল প্রভুপাদ নামেই অধিক পরিচিত।যদি আপনি আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ISKCON)-এর কথা বলে থাকেন, তাহলে এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ইসকন এবং বিশ্বব্যাপী হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের প্রবর্তক হিসেবে পরিচিত। ভক্তদের কাছে তিনি শ্রীল প্রভুপাদ নামেই অধিক পরিচিত।আপনি যদি আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ বা ইসকন (ISKCON)-এর কথা বলে থাকেন, তবে এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ১৯৬৬ সালে নিউ ইয়র্ক শহরে এই ধর্মীয় সংগঠনটি প্রতিষ্ঠা করেন। ইসকনের মূল উদ্দেশ্য হলো ভগবান শ্রীকৃষ্ণের শিক্ষা ও দর্শনকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন