এটম বোমার ফিশন আবিষ্কারক কে
অটো বোমার ভিত্তি, পারমাণবিক ফিশন (nuclear fission) আবিষ্কারের সাথে একাধিক বিজ্ঞানীর নাম জড়িত। তবে মূল আবিষ্কারক হিসেবে জার্মান রসায়নবিদ অটো হান (Otto Hahn) এবং ফ্রিটজ স্ট্র্যাসমান (Fritz Strassmann)-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯৩৮ সালের ডিসেম্বরে, তারা বার্লিনের কাইজার উইলহেলম ইনস্টিটিউটে ইউরেনিয়ামকে নিউট্রন দিয়ে আঘাত করে অপ্রত্যাশিতভাবে বেরিয়াম তৈরি হতে দেখেন। এটি ছিল পরমাণু ভাঙার প্রথম সুস্পষ্ট প্রমাণ।
এই পরীক্ষাটির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা দেন অস্ট্রিয়ান-সুইডিশ পদার্থবিজ্ঞানী লিজ মাইটনার (Lise Meitner) এবং তার ভাগ্নে অটো রবার্ট ফ্রিশ (Otto Robert Frisch)। ১৯৩৯ সালের জানুয়ারিতে তারা এই প্রক্রিয়ার নামকরণ করেন "নিউক্লিয়ার ফিশন"। তারাই হিসাব করে দেখান যে, এই ফিশন প্রক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়।
অটো হান ১৯৪৪ সালে এই আবিষ্কারের জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তবে অনেকে মনে করেন, লিজ মাইটনারের অবদানও ছিল সমান গুরুত্বপূর্ণ।
অটো বোমার ভিত্তি, পারমাণবিক ফিশন (nuclear fission) আবিষ্কারের সাথে একাধিক বিজ্ঞানীর নাম জড়িত। তবে মূল আবিষ্কারক হিসেবে জার্মান রসায়নবিদ অটো হান (Otto Hahn) এবং ফ্রিটজ স্ট্র্যাসমান (Fritz Strassmann)-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯৩৮ সালের ডিসেম্বরে, তারা বার্লিনের কাইজার উইলহেলম ইনস্টিটিউটে ইউরেনিয়ামকে নিউট্রন দিয়ে আঘাত করে অপ্রত্যাশিতভাবে বেরিয়াম তৈরি হতে দেখেন। এটি ছিল পরমাণু ভাঙার প্রথম সুস্পষ্ট প্রমাণ।
এই পরীক্ষাটির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা দেন অস্ট্রিয়ান-সুইডিশ পদার্থবিজ্ঞানী লিজ মাইটনার (Lise Meitner) এবং তার ভাগ্নে অটো রবার্ট ফ্রিশ (Otto Robert Frisch)। ১৯৩৯ সালের জানুয়ারিতে তারা এই প্রক্রিয়ার নামকরণ করেন "নিউক্লিয়ার ফিশন"। তারাই হিসাব করে দেখান যে, এই ফিশন প্রক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়।
অটো হান ১৯৪৪ সালে এই আবিষ্কারের জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তবে অনেকে মনে করেন, লিজ মাইটনারের অবদানও ছিল সমান গুরুত্বপূর্ণ।
অটো বোমার ভিত্তি, পারমাণবিক ফিশন (nuclear fission) আবিষ্কারের সাথে একাধিক বিজ্ঞানীর নাম জড়িত। তবে মূল আবিষ্কারক হিসেবে জার্মান রসায়নবিদ অটো হান (Otto Hahn) এবং ফ্রিটজ স্ট্র্যাসমান (Fritz Strassmann)-এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯৩৮ সালের ডিসেম্বরে, তারা বার্লিনের কাইজার উইলহেলম ইনস্টিটিউটে ইউরেনিয়ামকে নিউট্রন দিয়ে আঘাত করে অপ্রত্যাশিতভাবে বেরিয়াম তৈরি হতে দেখেন। এটি ছিল পরমাণু ভাঙার প্রথম সুস্পষ্ট প্রমাণ।
এই পরীক্ষাটির তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা দেন অস্ট্রিয়ান-সুইডিশ পদার্থবিজ্ঞানী লিজ মাইটনার (Lise Meitner) এবং তার ভাগ্নে অটো রবার্ট ফ্রিশ (Otto Robert Frisch)। ১৯৩৯ সালের জানুয়ারিতে তারা এই প্রক্রিয়ার নামকরণ করেন "নিউক্লিয়ার ফিশন"। তারাই হিসাব করে দেখান যে, এই ফিশন প্রক্রিয়ায় প্রচুর পরিমাণে শক্তি নির্গত হয়।
অটো হান ১৯৪৪ সালে এই আবিষ্কারের জন্য রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তবে অনেকে মনে করেন, লিজ মাইটনারের অবদানও ছিল সমান গুরুত্বপূর্ণ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন