বাংলায় ঋণ সালিশি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা কে
বাংলায় ঋণ সালিশি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা হলেন শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক।
১৯৩৫ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি 'বেঙ্গল এগ্রিকালচারাল ডেটরস অ্যাক্ট' (Bengal Agricultural Debtors Act) প্রণয়ন করেন। এই আইনের মাধ্যমে গঠিত হয় ঋণ সালিশি বোর্ড। এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল গ্রামীণ কৃষকদের মহাজনদের উচ্চ সুদের ঋণ থেকে মুক্তি দেওয়া এবং ঋণ সংক্রান্ত বিরোধের সুষ্ঠু সমাধান করা। এই আইনটি কৃষকদের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল।
বাংলায় ঋণ সালিশি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা হলেন শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক।
১৯৩৫ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি 'বেঙ্গল এগ্রিকালচারাল ডেটরস অ্যাক্ট' (Bengal Agricultural Debtors Act) প্রণয়ন করেন। এই আইনের মাধ্যমে গঠিত হয় ঋণ সালিশি বোর্ড, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল গ্রামীণ কৃষকদের মহাজনদের উচ্চ সুদের ঋণ থেকে মুক্তি দেওয়া এবং ঋণ সংক্রান্ত বিরোধের সহজ নিষ্পত্তি নিশ্চিত করা। এটি ছিল বাংলার দরিদ্র কৃষকদের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
বাংলায় ঋণ সালিশি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা হলেন শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক।
১৯৩৫ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি 'বেঙ্গল এগ্রিকালচারাল ডেটরস অ্যাক্ট' (Bengal Agricultural Debtors Act) বা 'বঙ্গীয় কৃষি ঋণ আইন' প্রণয়ন করেন। এই আইনের মাধ্যমেই ঋণ সালিশি বোর্ড গঠিত হয়। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল গ্রামীণ কৃষকদের মহাজনদের কাছ থেকে নেওয়া অত্যধিক সুদের ঋণ থেকে মুক্তি দেওয়া এবং ঋণ সংক্রান্ত বিরোধের সুষ্ঠু নিষ্পত্তি করা। এটি কৃষকদের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল।বাংলায় ঋণ সালিশি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা হলেন শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক।
১৯৩৫ সালে বাংলার প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি 'বেঙ্গল এগ্রিকালচারাল ডেটরস অ্যাক্ট' (Bengal Agricultural Debtors Act) প্রণয়ন করেন। এই আইনের মাধ্যমে গঠিত হয় ঋণ সালিশি বোর্ড, যার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল গ্রামীণ কৃষকদের মহাজনদের উচ্চ সুদের ঋণ থেকে মুক্তি দেওয়া এবং ঋণ সংক্রান্ত বিরোধের সহজ নিষ্পত্তি করা। এটি কৃষকদের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ ছিল।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন