টিস্যু কালচারের জনক কে
টিস্যু কালচারের জনক হলেন গটলিয়েব হেবারল্যান্ডট (Gottlieb Haberlandt)।
তিনি একজন জার্মান উদ্ভিদবিজ্ঞানী ছিলেন এবং ১৯০২ সালে প্রথম ব্যক্তি হিসেবে উদ্ভিদের বিচ্ছিন্ন কোষগুলোকে একটি পুষ্টিবর্ধক মাধ্যমে কালচার করার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন। যদিও তার প্রাথমিক পরীক্ষাগুলো পুরোপুরি সফল হয়নি, তবে তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি এই আধুনিক পদ্ধতির তাত্ত্বিক ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। এ কারণেই তাকে টিস্যু কালচারের জনক হিসেবে সম্মান জানানো হয়।
টিস্যু কালচারের জনক হলেন গোটিলিয়েব হ্যাবারল্যান্ডট (Gottlieb Haberlandt)।
তিনি একজন জার্মান উদ্ভিদবিজ্ঞানী ছিলেন এবং ১৯০২ সালে প্রথম উদ্ভিদ কোষকে কৃত্রিম পুষ্টি মাধ্যমে কালচার করার ধারণা দেন। যদিও তার প্রাথমিক পরীক্ষাগুলোতে কোষগুলো বিভাজিত হতে পারেনি, তবুও তার এই যুগান্তকারী ধারণাটিই টিস্যু কালচার প্রযুক্তির ভিত্তি স্থাপন করে। তাই তাকে "উদ্ভিদ টিস্যু কালচারের জনক" হিসেবে সম্মান জানানো হয়।
টিস্যু কালচার হলো একটি বিশেষ পদ্ধতি, যেখানে কোনো উদ্ভিদের ছোট্ট একটি অংশ (যেমন- একটি কোষ, টিস্যু বা অঙ্গ) জীবাণুমুক্ত পরিবেশে কৃত্রিম পুষ্টিবর্ধক মাধ্যমে কালচার করে সম্পূর্ণ নতুন একটি চারা বা উদ্ভিদ তৈরি করা হয়। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে অল্প সময়ে অনেক বেশি সংখ্যক রোগমুক্ত চারা উৎপাদন করা সম্ভব।
টিস্যু কালচারের জনক হলেন গোটিলিয়েব হ্যাবারল্যান্ডট (Gottlieb Haberlandt)।
তিনি একজন জার্মান উদ্ভিদবিজ্ঞানী ছিলেন এবং ১৯০২ সালে প্রথম উদ্ভিদ কোষকে কৃত্রিম পুষ্টি মাধ্যমে কালচার করার ধারণা দেন। যদিও তার প্রাথমিক পরীক্ষাগুলোতে কোষগুলো বিভাজিত হতে পারেনি, তবুও তার এই যুগান্তকারী ধারণাটিই টিস্যু কালচার প্রযুক্তির ভিত্তি স্থাপন করে। তাই তাকে "উদ্ভিদ টিস্যু কালচারের জনক" হিসেবে সম্মান জানানো হয়।
টিস্যু কালচার হলো একটি বিশেষ পদ্ধতি, যেখানে কোনো উদ্ভিদের ছোট্ট একটি অংশ (যেমন- একটি কোষ, টিস্যু বা অঙ্গ) জীবাণুমুক্ত পরিবেশে কৃত্রিম পুষ্টিবর্ধক মাধ্যমে কালচার করে সম্পূর্ণ নতুন একটি চারা বা উদ্ভিদ তৈরি করা হয়। এই পদ্ধতি ব্যবহার করে অল্প সময়ে অনেক বেশি সংখ্যক রোগমুক্ত চারা উৎপাদন করা সম্ভব।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন