ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা কে
ইসকনের (ISKCON) প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ১৯৬৬ সালে নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ প্রতিষ্ঠা করেন। তার জন্মগত নাম ছিল অভয়চরণ দে। তার গুরু শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুর তাকে পাশ্চাত্যে কৃষ্ণভাবনামৃত প্রচারের নির্দেশ দেন। সেই গুরুদেবের আদেশ পালন করতেই তিনি আমেরিকায় গিয়ে এই আন্দোলন শুরু করেন।
ইসকনের (ISKCON) প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ১৯৬৬ সালে নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (International Society for Krishna Consciousness) প্রতিষ্ঠা করেন। এর মূল উদ্দেশ্য ছিল ভগবদ্গীতা ও শ্রীমদ্ভগবতমের শিক্ষার ওপর ভিত্তি করে কৃষ্ণভাবনামৃতের বার্তা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া।ইসকনের (ISKCON) প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ১৯৬৬ সালে নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (International Society for Krishna Consciousness) প্রতিষ্ঠা করেন। শ্রীল প্রভুপাদ তার গুরু শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুরের নির্দেশে কৃষ্ণভক্তি আন্দোলনকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য পশ্চিমা বিশ্বে গমন করেন। তার নিরলস প্রচেষ্টা ও প্রচারের ফলেই ইসকন আজ একটি আন্তর্জাতিক ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে।ইসকনের (ISKCON) প্রতিষ্ঠাতা হলেন শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ।
তিনি ১৯৬৬ সালে নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (International Society for Krishna Consciousness) প্রতিষ্ঠা করেন। শ্রীল প্রভুপাদ তার গুরু শ্রীল ভক্তিসিদ্ধান্ত সরস্বতী ঠাকুরের নির্দেশে কৃষ্ণভক্তি আন্দোলনকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য পশ্চিমা বিশ্বে গমন করেন। তার নিরলস প্রচেষ্টা ও প্রচারের ফলেই ইসকন আজ একটি আন্তর্জাতিক ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে পরিণত হয়েছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন