মেয়েদের ডিম্বাণু কোথায় থাকে
ডিম্বস্ফোটনের পর মেয়েদের ডিম্বাণু সাধারণত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত জীবিত থাকে। যদি এই সময়ের মধ্যে শুক্রাণু দ্বারা ডিম্বাণু নিষিক্ত না হয়, তাহলে এটি ভেঙে যায় এবং মাসিক চক্রের পরবর্তী ধাপ শুরু হয়।
উল্লেখ্য যে, শুক্রাণু নারীর প্রজননতন্ত্রের ভেতরে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই, ডিম্বস্ফোটনের কয়েক দিন আগেও যৌন মিলন হলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে, কারণ শুক্রাণু ডিম্বাণুর জন্য অপেক্ষা করতে পারে।
ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে বের হওয়ার পর সাধারণত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত জীবিত থাকে। এই সময়ের মধ্যে যদি এটি শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত না হয়, তাহলে এটি নষ্ট হয়ে যায় এবং পরবর্তী মাসিক চক্রের সাথে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
তবে, গর্ভধারণের জন্য উর্বর সময় (Fertile window) এর ব্যাপ্তি এর চেয়ে বেশি। কারণ, শুক্রাণু নারীর প্রজননতন্ত্রের ভেতরে ৫ দিন পর্যন্ত জীবিত থাকতে পারে। তাই, ডিম্বাণু বের হওয়ার ঠিক ৫ দিন আগে থেকে শুরু করে ডিম্বাণু বের হওয়ার দিন পর্যন্ত যৌন মিলন হলে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে।
একটি পরিপক্ক ডিম্বাণু ডিম্বাশয় থেকে নির্গত হওয়ার পর সাধারণত ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত জীবিত থাকে। যদি এই সময়ের মধ্যে ডিম্বাণুটি শুক্রাণু দ্বারা নিষিক্ত না হয়, তাহলে এটি নিষিক্ত হওয়ার ক্ষমতা হারায় এবং জরায়ুর আস্তরণে মিশে যায়। এরপর পরবর্তী মাসিক চক্রের সময় এটি শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
অন্যদিকে, শুক্রাণু মহিলাদের প্রজননতন্ত্রের ভেতরে ৫ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এই কারণে, ডিম্বাণু নির্গত হওয়ার কয়েক দিন আগেও যদি সহবাস করা হয়, তাহলেও গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন