গারো মেয়েদের বিয়ের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম কি
গারো মেয়েদের ঐতিহ্যবাহী বিয়ের পোশাকের নাম হলো দকবান্দা (Dakmanda) বা দকসারি (Doksari)।
এই পোশাকটি হাতে বোনা মোটা সুতার একটি বিশেষ ধরনের শাড়ি বা লুঙ্গির মতো কাপড়। এটি সাধারণত বিভিন্ন রঙের হয় এবং এর পাড়ে নকশা করা থাকে। বিয়ের সময় গারো কনে এটি পরেন এবং এর সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী অলংকারও ব্যবহার করেন।
তবে, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই পোশাকেও পরিবর্তন এসেছে। অনেক গারো নারী এখন বিয়ের দিনে দকবান্দার পাশাপাশি শাড়ি বা গাউনও পরে থাকেন, যা আধুনিকতা এবং ঐতিহ্যের সংমিশ্রণ।
গারো মেয়েদের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম হলো দকমন্দা (Dakmanda)।
এটি একটি হাতে বোনা মোটা সুতির পোশাক, যা মূলত কোমরের নিচে পরিধান করা হয়। দকমন্দা দেখতে অনেকটা লুঙ্গির মতো, তবে এটি আরও মোটা কাপড় দিয়ে তৈরি এবং সাধারণত গাড়ো রঙের হয়। এর কিনারা বরাবর নকশা বা এমব্রয়ডারি করা থাকে, যা এই পোশাকের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তোলে।
বিয়ের সময় গারো কনে দকমন্দা পরার পাশাপাশি আরও কিছু ঐতিহ্যবাহী পোশাক ও গয়না ব্যবহার করে। যদিও সময়ের সাথে সাথে বিয়ের পোশাকে কিছু পরিবর্তন এসেছে এবং আধুনিক শাড়ি বা লেহেঙ্গা পরার চল বেড়েছে, তবুও গারো সমাজে ঐতিহ্যবাহী দকমন্দা পোশাকের গুরুত্ব এখনো অনেক।
গারো মেয়েদের বিয়ের ঐতিহ্যবাহী পোশাকের নাম দকবান্দা বা দকসারি।
এটি মূলত এক ধরনের হাতে বোনা কাপড়, যা সাধারণত গাঢ় নীল রঙের হয়ে থাকে এবং এতে বিভিন্ন ধরনের নকশা ও কারুকার্য করা থাকে। ঐতিহ্যবাহী গারো বিয়েতে কনে এই বিশেষ পোশাক পরে থাকে।
পোশাকের বিবরণ:
দকবান্দা: এটি একটি লম্বা পোশাক যা কোমরের চারপাশে পেঁচিয়ে পরা হয়।
দকসারি: এটিও একই ধরনের হাতে বোনা কাপড়, যা বিয়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহার করা হয়।
অলংকার: পোশাকের সাথে গারো নারীরা বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী গহনা পরে থাকে। এর মধ্যে হাতে চাকসিল (এক ধরনের বালা) এবং পায়ে জাসিল পরা হয়। এছাড়া কানে দুল এবং মাথায় কুপিং (এক ধরনের পাগড়ি) পরে নিজেদের সাজিয়ে তোলে।
তবে, আধুনিকতার প্রভাবে অনেক গারো নারী এখন বিয়ের দিনে ঐতিহ্যবাহী পোশাকের পাশাপাশি শাড়ি বা গাউনও পরতে শুরু করেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন