মেয়ে কবিতা :
মেয়ে নিয়ে অনেক সুন্দর কবিতা আছে। এখানে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কবিতা এবং তাদের মূল বিষয় সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো:
- কন্যারতন - যাদব চৌধুরী : এই কবিতায় কন্যা সন্তানের গুরুত্ব এবং পরিবারের বন্ধনে তাদের অপরিহার্য ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে। কন্যাকে ভাগ্যবতী এবং ঘরের শান্তি ও আনন্দের উৎস হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
- এক চিলতে হাসি মেয়েকে নিয়ে - অনিমেষ : এই কবিতাটিতে সম্ভবত মেয়ের হাসির মাধুর্য এবং তার প্রতি পিতার গভীর ভালোবাসার প্রকাশ ঘটেছে। (সম্পূর্ণ কবিতাটি পড়ার সুযোগ না পাওয়ায় মূলভাব অনুমান করা হচ্ছে)।
- এছাড়াও, StoryMirror এবং PoetrySoup-এর মতো ওয়েবসাইটে আপনি আরও অনেক বাংলা কবিতা খুঁজে নিতে পারেন যেখানে কন্যা সন্তানের প্রতি ভালোবাসা ও স্নেহের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন
মেয়ে নিয়ে অনেক সুন্দর কবিতা আছে। এখানে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কবিতা এবং তাদের মূলভাব তুলে ধরা হলো:
১. "আমার কন্যা" - (অনুভূতির কবিতা)
এই কবিতায় একজন বাবা তার মেয়ের প্রতি গভীর ভালোবাসা ও অনুভূতির কথা প্রকাশ করেছেন। তিনি মনে করেন মেয়েরা সৃষ্টিকর্তার সেরা উপহার। যাদের মেয়ে নেই, তারা মেয়ে এবং মায়ের মধ্যেকার পার্থক্য ও মিল বুঝতে পারবে না।
যখন কবির মন খারাপ থাকে, তখন তার মেয়ে পাশে এসে বসে, মন খারাপের কারণ জানতে চায়, হাসাতে চেষ্টা করে এবং দুঃখ দূর করতে চায়। কবি তার দুটি কন্যা সন্তানকে পেয়ে অসীম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তিনি মনে করেন মেয়েরা মা-বাবার কষ্ট বেশি বোঝে এবং তারাই জীবনের শ্রেষ্ঠ সম্পদ।
২. "আমি সেই মেয়ে" - (আবৃতি ও কবিতা)
এই কবিতাটি সম্ভবত সমাজে মেয়েদের বিভিন্ন কষ্টের দিক এবং তাদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের চিত্র তুলে ধরেছে।
রাজস্থানের শুকনো উঠোন থেকে জল আনতে যাওয়া, সংসারের কাজ করা, আবার শহরের ঝলমলে জীবনে পুরুষের কামনা ও ব্যবহারের শিকার হওয়া - এই সব দিক কবিতায় স্পর্শ করা হয়েছে। এমনকি দেবতারাও যেন কুমারী মেয়েদের অপমান ক্ষমা করেন না, সেই বেদনাও এখানে প্রকাশ পায়।
৩. "অন্ধ মেয়ে" - সুকুমার রায়
সুকুমার রায়ের এই কবিতায় এক অন্ধ মেয়ের কথা বলা হয়েছে। মেয়েটি যদিও বাইরের রঙিন পৃথিবী দেখতে পায় না, তবুও শীতল বাতাস, পাখির ডাক এবং ঘাসের মিষ্টি গন্ধ তার মনকে আনন্দে ভরিয়ে তোলে। দুঃখ-সুখের মিশ্রণে তার নিজস্ব জগৎ তৈরি হয়, যা তার কাছে মধুর।
৪. "মিষ্টি মেয়ে" - (স্বরচিত কবিতা)
এটি সম্ভবত কোনো স্নেহপূর্ণ পিতার তার মিষ্টি মেয়ের প্রতি লেখা কবিতা, যেখানে মেয়ের সরলতা ও ভালোবাসার দিকটি তুলে ধরা হয়েছে।
৫. "মেয়ে তুমি - অপূর্ণতার অহমিকা" - (ব্লগ কবিতা)
এই কবিতায় "মেয়ে" একটি গভীর ও রহস্যময় সত্তা হিসেবে ধরা দিয়েছে। তাকে বিষণ্ণ অলসতায় ভালো লাগার মুহূর্ত, অসংলগ্ন চিন্তার মাঝে ধুমকেতুর মতো ক্ষণিকের স্মৃতি, বৃষ্টিভেজা মুহূর্তের যাযাবর ইত্যাদি বিভিন্ন উপমায় বর্ণনা করা হয়েছে।
মেয়েটি যেন কষ্টকে বুকে নিয়েও ভালোবাসার এক নতুন জগৎ তৈরি করে। তার ভালোবাসার গভীরতা এবং অপূর্ণতা যেন কবির কাছে এক অহংকার।
৬. "কন্যারতন" - যাদব চৌধুরী
এই কবিতায় কন্যাকে ভাগ্যবানের ধন বলা হয়েছে। কন্যাই সংসারে বন্ধন তৈরি করে, বাব-মা ও ভাইকে বেঁধে রাখে এবং ঘরে খুশি নিয়ে আসে। বাবা তার মেয়ের চোখের মণি।
মেয়ে ঘরে এলে শান্তি ও মায়ের আরামের কারণ হয়। ছোটখাটো সব কাজ সামলে, অসুখে-বিসুখে পরিবারের খুঁটি হয়ে দাঁড়ায়।
মেয়ে বাবার অসীম আদর এবং পরিবারের খুশির চাদর। বড় হয়ে সে স্বামীর ঘরে যায় এবং সেখানেও পিতারূপ শ্বশুর-শাশুড়িকে আপন করে নেয়।
কবি সমাজের কাছে মেয়েদের সুখে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন, কারণ মেয়েদের জন্যই পরিবার টিকে থাকে। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
মেয়ে নিয়ে অনেক সুন্দর কবিতা আছে। এখানে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কবিতা এবং তাদের মূল বিষয়বস্তু তুলে ধরা হলো:
১. কাজী নজরুল ইসলাম - নারী :
যদিও কবিতাটির শিরোনাম "নারী", এখানে মেয়েদের মহিমা ও তাদের বিভিন্ন রূপে অবদান সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
- মেয়েদের স্নেহ, প্রেম, দয়া এবং মায়ার প্রতীক হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
- তারা কিভাবে পুরুষদের জীবনে অনুপ্রেরণা ও শক্তি যোগায় তা বলা হয়েছে।
- নারীর গুরুত্ব এবং সমাজের প্রতি তাদের অবদানের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
২. শোভা রাণী বিশ্বাস - আমি মেয়ে বলে :
এই কবিতায় সমাজে মেয়েদের প্রতি যে বৈষম্যপূর্ণ আচরণ করা হয়, তা তুলে ধরা হয়েছে এবং একজন মেয়ের আত্মবিশ্বাস ও এগিয়ে যাওয়ার সংকল্প দেখানো হয়েছে।
- মেয়ে হওয়ার কারণে শৈশবে মায়ের কষ্ট এবং সমাজের কটূক্তির কথা বলা হয়েছে।
- মেয়েরা কিভাবে সংসারের হাল ধরতে পারে এবং বড় মানুষ হওয়ার স্বপ্ন দেখে তা প্রকাশ করা হয়েছে।
- বর্তমানে মেয়েরা যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফল হচ্ছে এবং নারী-পুরুষের ভেদাভেদ ঘুচে যাচ্ছে, সেই বিষয়টি তুলে ধরা হয়েছে।
৩. নিশা গরাই - মেয়ে :
এই কবিতায় মেয়েদের তাদের বন্ধন ছিন্ন করে মুক্ত জীবন যাপন করার এবং নিজেদের মতো করে বাঁচার কথা বলা হয়েছে।
- মেয়েদের তাদের উপর চাপানো নিয়ম ও শেকল ভেঙে ফেলার আহ্বান জানানো হয়েছে।
- তাদের নিজেদের জন্য বাঁচতে এবং নিজেদের ইচ্ছামতো জীবন সাজাতে উৎসাহিত করা হয়েছে।
- মেয়েদের আলোর পথে এগিয়ে যাওয়ার এবং হাসিমুখে জীবন যাপন করার কথা বলা হয়েছে।
এছাড়াও, StoryMirror এবং অন্যান্য বাংলা কবিতা ওয়েবসাইটে আপনি আরও অনেক সুন্দর কবিতা খুঁজে পাবেন যেখানে মেয়েদের বিভিন্ন দিক এবং তাদের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মান জানানো হয়েছে।
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ের উপর বা কোনো বিশেষ কবির মেয়ে কবিতা জানতে চান, তবে সেই বিষয়ে তথ্য দিলে আমি আরও সাহায্য করতে পারব।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন