ওমানি মেয়ে । ওমানের নারী


ওমানি মেয়ে :

ওমানের নারীরা দেশটির সমাজের গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং তাদের ভূমিকা সময়ের সাথে সাথে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে, ওমান একটি ঐতিহ্যবাহী সমাজ ছিল, যেখানে নারীদের ভূমিকা মূলত পরিবার এবং গৃহস্থালীর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। 

তবে, ১৯৭০ সালে সুলতান কাবুস বিন সাঈদ ক্ষমতায় আসার পর থেকে নারীদের শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং সামাজিক অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক সুযোগ তৈরি হয়েছে।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক :

  • শিক্ষা : ওমানের নারীরা এখন শিক্ষায় পুরুষের সমান সুযোগ লাভ করছেন। সাক্ষরতার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং নারীরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছেন।
  • কর্মসংস্থান : কর্মক্ষেত্রে ওমানের নারীদের অংশগ্রহণ ক্রমশ বাড়ছে। তারা সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সেক্টরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। ডাক্তার, প্রকৌশলী, শিক্ষক, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশায় তাদের উপস্থিতি লক্ষণীয়। 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন
  • আইন ও অধিকার : ওমানের সংবিধানে নারী ও পুরুষের সমান অধিকারের কথা বলা হয়েছে। ২০০২ সালে নারীরা ভোটাধিকার লাভ করেন এবং ২০০৮ সালে জমি মালিকানার ক্ষেত্রে পুরুষের সমান অধিকার পান। তবে, বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, উত্তরাধিকার এবং সন্তানের অভিভাবকত্বের ক্ষেত্রে এখনও কিছু আইনি বৈষম্য বিদ্যমান।
  • পোশাক : ওমানের নারীরা সাধারণত শালীন পোশাক পরিধান করেন। ঐতিহ্যবাহী পোশাকে উজ্জ্বল রঙের কাপড় এবং অলঙ্কার দেখা যায়। জনসম্মুখে অনেক নারী আবায়া (Abaya) এবং হিজাব (Hijab) পরিধান করেন, তবে মুখ ঢাকা বাধ্যতামূলক নয়।
  • সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য : ওমানের সংস্কৃতিতে নারীদের সম্মান করা হয়। পরিবার ও সমাজের প্রতি তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠানে নারীরা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
  • আধুনিকীকরণ : আধুনিকীকরণের সাথে সাথে ওমানের নারীরা নতুন সুযোগ পাচ্ছেন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজেদের দক্ষতা ও যোগ্যতা প্রমাণ করছেন। তারা সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।

ওমানের নারীরা তাদের ঐতিহ্য ও আধুনিকতার সমন্বয়ে একটি শক্তিশালী অবস্থানে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করছেন এবং দেশের উন্নয়নে সক্রিয় অবদান রাখছেন।

ওমানের নারীরা দেশটির জনসংখ্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং ওমানের সংস্কৃতি ও উন্নয়নে তাদের তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। 

ঐতিহাসিকভাবে ওমান একটি ঐতিহ্যবাহী সমাজ হলেও, নারীরা ধীরে ধীরে শিক্ষা, কর্মক্ষেত্র এবং সরকারি বিভিন্ন পদে নিজেদের স্থান করে নিয়েছেন।

ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিতে ওমানি নারী :

  • ঐতিহ্যগতভাবে ওমানি নারীদের প্রধান ভূমিকা ছিল পরিবার ও গৃহস্থালীর দেখাশোনা করা।
  • পোশাকের ক্ষেত্রে শালীনতা ওড়িশার সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সাধারণত ওমানি নারীরা লম্বা পোশাক (থোব) এবং মাথা ও ঘাড় আবৃত করার জন্য স্কার্ফ (লিহাফ বা হিজাব) পরিধান করেন।
  • বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে, বিশেষ করে বিবাহে নারীরা উজ্জ্বল রঙের পোশাক ও অলঙ্কার পরেন। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
  • পরিবার ও সম্প্রদায়ের মধ্যে নারীদের সম্মানজনক স্থান রয়েছে এবং তাদের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।

অধিকার ও অগ্রগতি :

  • ১৯৭০ সাল থেকে ওমানের নারীরা শিক্ষার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছেন। বর্তমানে স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা বেশি।
  • কর্মক্ষেত্রেও নারীদের অংশগ্রহণ বেড়েছে। তারা সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
  • ২০০২ সালে ওমানের সকল নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে, যার মধ্যে নারীরাও অন্তর্ভুক্ত।
  • ২০০৮ সালে একটি রাজকীয় ফরমানের মাধ্যমে নারীরা পুরুষদের সমান ভূমি মালিকানার অধিকার লাভ করেন।
  • ওমানের মৌলিক আইনে নারী ও পুরুষের সমানাধিকারের কথা বলা হয়েছে। নারীরা মাতৃত্বকালীন ছুটি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন।

কিছু চ্যালেঞ্জ :

  • কিছু আইনি ক্ষেত্রে এখনও নারী-পুরুষের বৈষম্য বিদ্যমান, যেমন বিবাহ, বিবাহবিচ্ছেদ, উত্তরাধিকার ও সন্তানের অভিভাবকত্ব।
  • পারিবারিক সহিংসতা ও বৈবাহিক ধর্ষণ এখনও অপরাধ হিসেবে গণ্য হয় না।
  • রাজনৈতিক ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে নারীদের প্রতিনিধিত্ব এখনও কম।

তবে, ওমান সরকার নারী অধিকারের উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং নারীরা ক্রমশ সমাজের সকল ক্ষেত্রে আরও সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন। ১৭ই অক্টোবর ওমানে নারী দিবস পালিত হয়, যা সমাজে নারীদের অবদান ও ভূমিকার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন