মেয়ে আকিকার দোয়া :
আকিকার দোয়া মূলত নবজাতকের জন্য একটি কল্যাণ ও বরকতময় জীবনের কামনা করে পাঠ করা হয়। এটি একটি ইসলামিক ঐতিহ্য এবং এর নির্দিষ্ট কোনো ধরাবাঁধা আরবি দোয়া নেই। তবে সাধারণভাবে কিছু দোয়া ও আশীর্বাদ করা হয়ে থাকে।
আপনি নিজের ভাষায় অথবা আরবিতে কিছু প্রচলিত দোয়া করতে পারেন। এখানে কয়েকটি উদাহরণ দেওয়া হলো :
বাংলায় দোয়া :
- "হে আল্লাহ, এই নবজাতককে তুমি সুস্থ জীবন দান করো। তাকে নেক পথে চালিত করো এবং তার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করো।"
- "আল্লাহুম্মা বারিক ফিহা ওয়া আনবিতহা নাবাতান হাসানা।" (অর্থ: হে আল্লাহ, তুমি এতে বরকত দাও এবং তাকে উত্তমরূপে প্রতিপালন করো।)
- "হে আল্লাহ, তুমি এই শিশুকে দ্বীনের পথে অটল রাখো এবং তাকে মাতা-পিতার জন্য চোখের শীতলতা দান করো।" 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন
আরবিতে কিছু দোয়া (যা সাধারণভাবে পড়া হয়) :
-
اللَّهُمَّ اجْعَلْهُ بَارًّا تَقِيًّا رَاشِدًا وَأَنْبِتْهُ نَبَاتًا حَسَنًا
(আল্লাহুম্মাজ'আলহু বাররান তাক্বিয়্যান রাশিদান ওয়া আম্বিতহু নাবাতান হাসানান)
অর্থ : "হে আল্লাহ! আপনি তাকে নেককার, আল্লাহভীরু ও সঠিক পথে পরিচালিত করুন এবং তাকে উত্তমরূপে প্রতিপালন করুন।"
-
أُعِيذُكَ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَامَّةٍ
(উ'ঈযুকা বিকালিমা-তিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইত্বানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাহ)
অর্থ: "আমি তোমাকে আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের মাধ্যমে আশ্রয় দিচ্ছি সকল শয়তান, বিষধর প্রাণী ও বদনজর থেকে।" (এটি মূলত বাচ্চাদের জন্য একটি সুরক্ষা কামনায় পঠিত দোয়া।)
আপনি এই দোয়াগুলো অথবা আপনার মন থেকে নবজাতকের জন্য যেকোনো সুন্দর ও কল্যাণকর দোয়া করতে পারেন। আকিকার প্রধান উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা এবং সন্তানের জন্য শুভকামনা করা।
আকিকার দোয়া মূলত নবজাতকের জন্য একটি কল্যাণ ও বরকতের দোয়া। এটি নির্দিষ্ট কোনো আরবি শব্দবন্ধ নয়, বরং নিজের ভাষায় বা হাদিসে বর্ণিত দোয়াগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর কাছে সন্তানের জন্য মঙ্গল কামনা করা হয়।
সাধারণভাবে, আকিকার সময় এই ধরনের দোয়া করা হয়ে থাকে :
বাংলায় দোয়া :
"হে আল্লাহ! এই নবজাতক তোমার দান। তুমি একে সুস্থ ও সুন্দর জীবন দান করো। একে দ্বীনের পথে চালাও এবং নেককার বান্দা হিসেবে কবুল করো।"
অথবা, আপনি নিজের ভাষায় আরও সুন্দর ও অর্থপূর্ণ দোয়া করতে পারেন। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
হাদিসে বর্ণিত কিছু দোয়া :
যদিও বিশেষভাবে আকিকার জন্য নির্দিষ্ট কোনো দোয়া নেই, তবে সাধারণভাবে নবজাতকের জন্য কিছু দোয়া হাদিসে বর্ণিত আছে যা পড়া যেতে পারে:
-
উচ্চারণ : "উ'ঈযুকা বিকালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন কুল্লি শাইত্বানিন ওয়া হাম্মাতিন ওয়া মিন কুল্লি আইনিন লাম্মাহ।"
অর্থ : "আমি তোমাকে আল্লাহর পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের মাধ্যমে আশ্রয় দিচ্ছি সকল প্রকার শয়তান, বিষাক্ত প্রাণী এবং বদনজর থেকে।" (বুখারী)
-
উচ্চারণ : "আল্লাহুম্মা বারিক ফিহি ওয়া আনবিতহু নাবাতান হাসানা।"
অর্থ: "হে আল্লাহ! তুমি এতে বরকত দাও এবং একে উত্তমরূপে প্রতিপালন করো।"
আপনি এই দোয়াগুলো অথবা নিজের ভাষায় সন্তানের জন্য যেকোনো কল্যাণকর দোয়া করতে পারেন। মূল বিষয় হলো আন্তরিকতা ও আল্লাহর কাছে সন্তানের জন্য মঙ্গল কামনা করা।
আকিকার দোয়া মূলত নবজাতকের জন্য একটি কল্যাণ ও বরকতের দোয়া। মেয়ে শিশুর আকিকার জন্য বিশেষভাবে কোনো ভিন্ন দোয়া নেই। ছেলে বা মেয়ে উভয়ের আকিকার সময়ই একই দোয়া পড়া হয়।
সাধারণভাবে আকিকার পশু জবাই করার সময় এই দোয়াটি পড়া হয়ে থাকে :
بِسْمِ اللهِ وَاللهُ أَكْبَرُ اللَّهُمَّ هَذِهِ عَقِيقَةُ فُلَانَةَ بِنْتِ فُلَانٍ (এখানে মেয়ের নাম এবং তার বাবার নাম উল্লেখ করতে হবে) مِنْكَ وَلَكَ
উচ্চারণ : বিসমিল্লাহি ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা হাজিহি আকিক্বাতু (মেয়ের নাম) বিনতু (বাবার নাম), মিনকা ওয়া লাক।
অর্থ : আল্লাহর নামে, আল্লাহ মহান। হে আল্লাহ, এই আকিকা (মেয়ের নাম), (বাবার নাম)-এর পক্ষ থেকে, তোমারই জন্য এবং তোমারই উদ্দেশ্যে।
এরপর নিজের ভাষায় মেয়ের জন্য সুন্দর ভবিষ্যৎ, সুস্থ জীবন ও দ্বীনের পথে চলার তাওফিক কামনা করে দোয়া করতে পারেন।
কিছু লোক অন্য একটি দোয়াও পড়ে থাকেন, যদিও এর কোনো সুস্পষ্ট ইসলামিক ভিত্তি নেই, তবে সাধারণভাবে কল্যাণের জন্য পড়া যেতে পারে:
اللَّهُمَّ اجْعَلْهَا بَارَّةً تَقِيَّةً رَاشِدَةً وَاجْعَلْهَا مُبَارَكَةً وَلَا تَجْعَلْهَا شَقِيَّةً
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মাজ আলহা বাররাতান তাক্বিয়্যাতান রাশিদাতান, ওয়াজ আলহা মুবারাকাতাওঁ ওয়ালা তাজআলহা শাক্বিয়্যাতান।
অর্থ : হে আল্লাহ, তুমি তাকে নেককার, আল্লাহভীরু ও সঠিক পথে চালিত করো। তুমি তাকে বরকতময় করো এবং তাকে দুর্ভাগা করো না।
মনে রাখবেন, আন্তরিকতা ও মনোযোগের সাথে যেকোনো কল্যাণ কামনার দোয়া করাই আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন