মেয়ে আর্মি :
মেয়ে আর্মি বলতে মূলত মহিলা সৈন্যদের বোঝানো হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সেনাবাহিনীতে এখন নারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তারা শুধু প্রশাসনিক বা চিকিৎসা বিভাগেই নন, সম্মুখসারির combatant হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও নারী সদস্যদের অংশগ্রহণ ক্রমশ বাড়ছে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় থেকেই নারীরা বিভিন্নভাবে অবদান রেখেছেন।
পরবর্তীতে, ২০০০ সাল থেকে নিয়মিতভাবে মহিলা অফিসার নিয়োগ শুরু হয়। এরপর সাধারণ সৈনিক পদেও নারী নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন শাখা যেমন মেডিকেল কোর, ইঞ্জিনিয়ার্স কোর, সিগন্যাল কোর, আর্টিলারি, সাপ্লাই কোর, অর্ডন্যান্স কোর এবং অন্যান্য প্রশাসনিক ও সাপোর্ট ইউনিটে নারী অফিসার ও সৈনিকরা কর্মরত আছেন। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন
তবে, কিছু বিশেষায়িত পদ যেমন ইনফ্যান্ট্রি (পদাতিক) ও আর্মার্ড কোরে এখনো মহিলা অফিসারদের নিয়োগ দেওয়া হয় না।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে কর্মরত নারীরা অত্যন্ত পেশাদারিত্ব ও দক্ষতার সাথে তাদের দায়িত্ব পালন করছেন এবং জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও তারা সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করছেন।
অতএব, "মেয়ে আর্মি" বলতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সেই নারী সদস্যদের বোঝায় যারা দেশের সেবায় নিয়োজিত।
মেয়ে আর্মি বলতে মূলত মহিলা সৈনিক বা নারী সেনাদের বোঝানো হয়। বিভিন্ন দেশে সেনাবাহিনীতে নারীদের নিয়োগ ও অংশগ্রহণের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে অনেক দেশেই নারীরা সৈনিক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নারী:
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেও নারী সদস্যদের অংশগ্রহণ বাড়ছে।
- প্রথম নিয়োগ : ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে আর্মি মেডিকেল কোরে নারী সৈনিক নিয়োগ দেওয়া হয়।
- প্রথম ব্যাচ : ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে নারী সৈনিকদের প্রথম ব্যাচ মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ করে। 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন
- কর্মকর্তা : ২০০০-এর দশকে প্রথম নারী কর্মকর্তা সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তবে মুক্তিযুদ্ধের সময় থেকেই নারীরা ডাক্তার হিসেবে সেনাবাহিনীতে কাজ করেছেন। ক্যাপ্টেন সিতারা বেগম ছিলেন তেমনই একজন।
- উচ্চপদ : ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রথম নারী মেজর জেনারেল হিসেবে সুসানে গীতিকে নিয়োগ দেয়।
- ব্যাটালিয়ন নেতৃত্ব : ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে প্রথম চারজন নারী কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কর্নেল হিসেবে ব্যাটেলিয়ন অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ পান।
- বৈমানিক : ২০১৫ সালে প্রথমবারের মতো দুইজন নারী কর্মকর্তা বৈমানিকের মর্যাদা লাভ করেন।
- পোশাক : বর্তমানে সেনাবাহিনীর নারী সদস্যরা ইউনিফর্মের সাথে হিজাব পরতে পারবেন, যা আগে বাধ্যতামূলক ছিল না। এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নারী সেনাদের ভূমিকা ও চ্যালেঞ্জ :
- নারীরা এখন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং কাজ যেমন সামরিক অভিযান, শান্তিরক্ষা মিশন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পালন করছেন।
- সেনাবাহিনীতে নারী সদস্যদের অংশগ্রহণ নারী ক্ষমতায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।
- নারী সেনাদের কিছু বিশেষ চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়, যেমন কর্মক্ষেত্র এবং ব্যক্তিগত জীবন সামলানো। তবে তারা তাদের মেধা ও সাহস দিয়ে সকল বাধা অতিক্রম করে এগিয়ে যাচ্ছেন।
বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে নারী সৈনিক ও কর্মকর্তাদের সংখ্যা বাড়ছে এবং তারা দেশের সেবায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন