২০২৫ ভোটার তালিকা

 




২০২৫ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে দেওয়া হলো:

২০২৫ ভোটার তালিকা


* ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি, ২০২৫-এ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ ও সুপারভাইজার কর্তৃক যাচাই কার্যক্রম ২০ জানুয়ারি ২০২৫ হতে ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সম্পন্ন করা হবে।

* ২০০৮ সালের ০১ জানুয়ারি বা তার পূর্বে যাদের জন্ম এবং বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবন্ধন করতে পারবেন।

* ভোটার তালিকা হতে মৃত ভোটারের নাম কর্তন এবং আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তর বিষয়েও কার্যক্রম গৃহীত হবে।

* ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধন: তথ্যসংগ্রহকারীগণ ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন।

* নিবন্ধনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পূরণকৃত নিবন্ধন ফরম-২ এর সাথে অনলাইন জন্ম সনদ এবং জেএসসি বা এসএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাশের সনদের (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ফটোকপি সংগ্রহ করতে হবে।

* এছাড়াও অন্যান্য কাগজপত্র যেমন- নাগরিকত্ব সনদ/প্রত্যয়নপত্র/বাড়ি ভাড়া/হোল্ডিং ট্যাক্স/ যে কোন ইউটিলিটি বিল পরিশোধের রসিদের কপি জমা দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করবেন।

* নিবন্ধন কেন্দ্রেও ভোটারগণ উপস্থিত হয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদর্শনপূর্বক ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করতে পারবেন।

* ভোটার নিবন্ধন ফরম-২ এর সাথে জন্ম সনদ বা অন্যান্য কাগজাদি সংযুক্ত করে গেঁথে রাখতে হবে।

* ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩(কক) এ নামের সংজ্ঞায় শিক্ষা সনদসমূহের পাশাপাশি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর অধীন নিবন্ধিত নাম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

* হিজড়া জনগোষ্ঠীকে ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের ক্ষেত্রে তাদের সনাক্তকরণের জন্য সমাজসেবা অফিসের প্রত্যয়ন অথবা স্থানীয় জনপ্রতিনিধির প্রত্যয়নের ভিত্তিতে নিবন্ধন করতে হবে।

* ভোটার তালিকা হতে মৃত ভোটারের নাম কর্তন: বিদ্যমান ভোটার তালিকাভূক্ত ভোটারদের মধ্যে যারা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন অথচ ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত আছেন তাদের নাম ভোটার তালিকা বিধিমালা, ২০১২ এর ২৬(৬) মোতাবেক কর্তনের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

* তথ্য সংগ্রহকারীগণ ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত মৃত ভোটারের নাম কর্তনের লক্ষ্যে ফরম-১২ পূরণপূর্বক তথ্য সংগ্রহ করবেন।

* ফরম-১২ এর সাথে অবশ্যই “মৃত্যু সনদ” বা ডাক্তারের সনদ বা চেয়ারম্যান/মেয়র/কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র সংযুক্ত করে রাখতে হবে।


আপনি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট (ecs.gov.bd) পরিদর্শন করে আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে পারেন।


২০২৫ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পর্কে কিছু তথ্য নিচে দেওয়া হলো:


* ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি, ২০২৫ এ বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ ও সুপারভাইজার কর্তৃক যাচাই কার্যক্রম ২০ জানুয়ারি ২০২৫ থেকে ০৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে সম্পন্ন করা হবে।

* ২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি অথবা তার পূর্বে যাদের জন্ম এবং বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন তাদের নিবন্ধনের জন্য তথ্য সংগ্রহ করা হবে।

* এছাড়া, এ কর্মসূচিতে ভোটার তালিকা হতে মৃত ভোটারের নাম কর্তন এবং আবাসস্থল পরিবর্তনের কারণে স্থানান্তর বিষয়েও কার্যক্রম গৃহীত হবে।

* ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধন: ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি, ২০২৫ এ যাদের জন্ম ২০০৮ সালের ১. জানুয়ারী বা তার পূর্বে এবং বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবন্ধন করতে পারবেন।

* তথ্যসংগ্রহকারীগণ ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন। নিবন্ধনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পূরণকৃত নিবন্ধন ফরম-২ এর সাথে অনলাইন জন্ম সনদ এবং জেএসসি বা এসএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাশের সনদের (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ফটোকপি সংগ্রহ করতে হবে।

* এছাড়াও অন্যান্য কাগজপত্র যেমন- নাগরিকত্ব সনদ/প্রত্যয়নপত্র/বাড়ি ভাড়া/হোল্ডিং ট্যাক্স/ যে কোন ইউটিলিটি বিল পরিশোধের রসিদের কপি জমা দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করবেন।

* নিবন্ধন কেন্দ্রেও ভোটারগণ উপস্থিত হয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদর্শনপূর্বক ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করতে পারবেন।

* ভোটার নিবন্ধন ফরম-২ এর সাথে জন্ম সনদ বা অন্যান্য কাগজাদি সংযুক্ত করে গেঁথে রাখতে হবে।

* ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯ এর ধারা ৩(কক) এ নামের সংজ্ঞায় শিক্ষা সনদসমূহের পাশাপাশি জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ২০০৪ এর অধীন নিবন্ধিত নাম নিবন্ধনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে।

* হিজড়া লিঙ্গ(Hijra ): সরকার বাংলাদেশের হিজড়া জনগোষ্ঠীকে “হিজড়া লিঙ্গ (Hijra)” হিসেবে চিহ্নিত করে স্বীকৃতি প্রদানের প্রেক্ষাপটে হিজড়ারা নতুনভাবে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত হতে পারবেন।

* তবে হিজড়া জনগোষ্ঠীকে ভোটার হিসেবে নিবন্ধনের ক্ষেত্রে তাদের সনাক্তকরণের জন্য সমাজসেবা অফিসের প্রত্যয়ন অথবা স্থানীয় জনপ্রতিনিধির প্রত্যয়নের ভিত্তিতে নিবন্ধন করতে হবে।

* ভোটার তালিকা হতে মৃত ভোটারের নাম কর্তন: বিদ্যমান ভোটার তালিকাভূক্ত ভোটারদের মধ্যে যারা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন অথচ ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত আছেন তাদের নাম ভোটার তালিকা বিধিমালা, ২০১২ এর ২৬(৬) মোতাবেক কর্তনের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

* তথ্য সংগ্রহকারীগণ ভোটার তালিকায় অন্তর্ভূক্ত মৃত ভোটারের নাম কর্তনের লক্ষ্যে ফরম-১২ পূরণপূর্বক তথ্য সংগ্রহ করবেন।

* ফরম-১২ এর সাথে অবশ্যই “মৃত্যু সনদ” বা ডাক্তারের সনদ বা চেয়ারম্যান/মেয়র/কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র সংযুক্ত করে রাখতে হবে।


ভোটার তালিকা সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য আপনি বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন:

* বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন: [https://ecs.gov.bd/](https://ecs.gov.bd/)


Post a Comment

أحدث أقدم