২০২৫ সালের ষষ্ঠ শ্রেণির বই pdf
যেহেতু এখন ২০২৫ সাল এবং আমি একটি বৃহৎ ভাষা মডেল, তাই আমার কাছে ২০২৫ সালের ষষ্ঠ শ্রেণির গণিত বইটির সরাসরি বিষয়বস্তু এই মুহূর্তে উপলব্ধ নেই। কারণ, বইটির চূড়ান্ত সংস্করণ সাধারণত শিক্ষাবর্ষের কিছুদিন আগে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রকাশ করা হয়।
তবে, ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে নতুন শিক্ষাক্রম সম্পূর্ণরূপে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই নতুন শিক্ষাক্রমের মূল ধারণা এবং ষষ্ঠ শ্রেণির গণিতের সাধারণ প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে, বইটিতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে:
- সংখ্যা ও গণনা: স্বাভাবিক সংখ্যা, পূর্ণ সংখ্যা, ভগ্নাংশ, দশমিক ভগ্নাংশ এবং এগুলোর প্রাথমিক ধারণা ও গাণিতিক প্রক্রিয়া।
- পরিমাপ: দৈর্ঘ্য, ক্ষেত্রফল, আয়তন, ওজন এবং সময়ের একক ও পরিমাপ সংক্রান্ত সমস্যা।
- জ্যামিতি: রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ এবং বৃত্তের প্রাথমিক ধারণা ও বৈশিষ্ট্য।
- বীজগণিত: বীজগণিতের প্রাথমিক ধারণা, চলক, ধ্রুবক এবং সরল সমীকরণ গঠন ও সমাধান।
- তথ্য ও উপাত্ত: উপাত্ত সংগ্রহ, বিন্যাস এবং স্তম্ভলেখ বা চিত্রের মাধ্যমে উপস্থাপন।
- গাণিতিক যুক্তি ও সমস্যা সমাধান: বাস্তব জীবনের সাথে সম্পর্কিত গাণিতিক সমস্যা এবং সেগুলো সমাধানের বিভিন্ন কৌশল।
নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে বইটির বৈশিষ্ট্য কেমন হতে পারে:
- বিষয়বস্তু সহজ, আকর্ষণীয় এবং বাস্তব জীবনের সাথে সম্পর্কযুক্ত করে উপস্থাপন করা হবে।
- গাণিতিক ধারণাগুলো হাতে-কলমে কাজ এবং বিভিন্ন উদাহরণের মাধ্যমে স্পষ্ট করা হবে।
- শিক্ষার্থীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে শেখার সুযোগ থাকবে।
- গণিতের ভীতি দূর করে এটিকে একটি আনন্দদায়ক বিষয়ে পরিণত করার উপর জোর দেওয়া হবে।
- সমস্যা সমাধানের বিভিন্ন কৌশল এবং যৌক্তিক চিন্তাভাবনার বিকাশে গুরুত্ব দেওয়া হবে।
সর্বশেষ তথ্যের জন্য:
আপনাকে সবচেয়ে সঠিক এবং বিস্তারিত তথ্যের জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (
এছাড়াও, আপনি আপনার বিদ্যালয়ের শিক্ষক অথবা শিক্ষা অফিসের সাথে যোগাযোগ করে এই বিষয়ে আরও তথ্য জানতে পারেন।
এখন যেহেতু ২০২৫ সাল এবং আমি একটি বৃহৎ ভাষা মডেল, তাই আমার কাছে ২০২৫ সালের ষষ্ঠ শ্রেণির গণিত বইটির সম্পূর্ণ বিষয়বস্তু এই মুহূর্তে সরাসরি উপলব্ধ নেই। কারণ, নতুন শিক্ষাক্রমের বইগুলোর চূড়ান্ত সংস্করণ সাধারণত শিক্ষাবর্ষের কিছুদিন আগে প্রকাশিত হয়।
তবে, ২০২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে সম্পূর্ণ নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়িত হচ্ছে। এই নতুন শিক্ষাক্রমের মূল ধারণা এবং ষষ্ঠ শ্রেণির গণিতের সাধারণ প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে, বইটিতে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে:
- সংখ্যা ও গণনা: স্বাভাবিক সংখ্যা, পূর্ণ সংখ্যা, ভগ্নাংশ, দশমিক ভগ্নাংশ এবং এগুলোর মৌলিক ধারণা ও প্রক্রিয়া।
- বীজগণিত: বীজগণিতের প্রাথমিক ধারণা, চলক, ধ্রুবক, সরল সমীকরণ এবং বীজগণিতীয় রাশির ধারণা।
- জ্যামিতি: রেখা, কোণ, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, বৃত্ত এবং অন্যান্য জ্যামিতিক আকৃতির প্রাথমিক ধারণা ও বৈশিষ্ট্য।
- পরিমাপ: দৈর্ঘ্য, ক্ষেত্রফল, আয়তন, ওজন এবং সময়ের একক ও পরিমাপ সংক্রান্ত সমস্যা।
- তথ্য ও উপাত্ত: উপাত্ত সংগ্রহ, বিন্যাস, উপস্থাপন এবং প্রাথমিক বিশ্লেষণ (যেমন গড়)।
- গাণিতিক যুক্তি ও সমস্যা সমাধান: বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানে গাণিতিক জ্ঞানের প্রয়োগ এবং যৌক্তিক চিন্তাভাবনার বিকাশ।
নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে বইটির বৈশিষ্ট্য কেমন হতে পারে:
- বাস্তব জীবনের সাথে সংযোগ: গাণিতিক ধারণাগুলোকে বাস্তব জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতির সাথে যুক্ত করে উপস্থাপন করা হবে।
- অনুসন্ধান ও আবিষ্কার: শিক্ষার্থীরা নিজেরাই বিভিন্ন গাণিতিক ধারণা অনুসন্ধান ও আবিষ্কার করার সুযোগ পাবে।
- দলগত কাজ ও আলোচনা: শ্রেণীকক্ষে দলগত কাজের মাধ্যমে শেখা এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনা করার সুযোগ থাকবে।
- সমস্যা সমাধান: গাণিতিক সমস্যা সমাধানের বিভিন্ন কৌশল এবং পদ্ধতির উপর জোর দেওয়া হবে।
- তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার: প্রয়োজনে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে গণিত শেখাকে আরও আকর্ষণীয় করা হতে পারে।
সর্বশেষ তথ্যের জন্য:
আপনাকে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে যে, ২০২৫ সালের ষষ্ঠ শ্রেণির গণিত বই সম্পর্কে সবচেয়ে সঠিক এবং বিস্তারিত তথ্যের জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (
আপনি চাইলে আপনার বিদ্যালয়ের শিক্ষক অথবা শিক্ষা অফিসের সাথেও যোগাযোগ করে এই বিষয়ে তথ্য জানতে পারেন।
إرسال تعليق