অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি


অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া কোনো মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কি :

অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া একজন মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কিনা, তা নির্ভর করে তার বয়স এবং দেশের আইনের উপর।

বাংলাদেশের আইনে:

  • মেয়েদের বিবাহের ন্যূনতম বয়স: বাংলাদেশে মেয়েদের বিবাহের আইনগত ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর
  • অভিভাবকের সম্মতির প্রয়োজন: যদি কোনো মেয়ের বয়স ১৮ বছর পূর্ণ না হয়, তাহলে তার বিবাহের জন্য অভিভাবকের সম্মতি প্রয়োজন। অভিভাবকের সম্মতি ছাড়া ১৮ বছরের কম বয়সী কোনো মেয়ের বিয়ে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
  • প্রাপ্তবয়স্ক হলে: যদি কোনো মেয়ের বয়স ১৮ বছর বা তার বেশি হয়, তাহলে সাধারণত তার নিজ ইচ্ছায় বিয়ে করার অধিকার রয়েছে এবং এক্ষেত্রে অভিভাবকের সরাসরি অনুমতির প্রয়োজন নাও হতে পারে। তবে, ইসলামী শরিয়াহ আইন অনুযায়ী, একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারীর বিয়েতে সাধারণত ওয়ালী বা অভিভাবকের উপস্থিতি এবং সম্মতি কাম্য। 50% ছাড়ে: ছেলেদের মেয়েদের লি- ঙ্গ ২ ইঞ্চি মোটা বড় করার কন -ডম কিনতে ক্লিক করুন - এখনই কিনুন

সুতরাং, বাংলাদেশে একজন মেয়ে যদি ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী হয়, তবে সাধারণভাবে সে নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করতে পারে, যদিও ধর্মীয় ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে অভিভাবকের মতামত ও অংশগ্রহণ গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। 

তবে, ১৮ বছরের কম বয়সী কোনো মেয়ের বিয়ে অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া হলে তা অবৈধ এবং আইনত দণ্ডনীয়।

অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া মেয়ে বিয়ে করতে পারবে কিনা, তা একটি জটিল প্রশ্ন যা ধর্মীয় ও আইনি ব্যাখ্যার উপর নির্ভরশীল।

ইসলামী শরিয়তের দৃষ্টিকোণ:

  • অধিকাংশ ইসলামী চিন্তাবিদ ও আলেমের মতে, মেয়েদের বিয়েতে অভিভাবকের (ওয়ালী) অনুমতি অপরিহার্য। কিছু হাদীসেও এর সমর্থন পাওয়া যায়। তাঁরা মনে করেন, মেয়েরা সাধারণত বিয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ জ্ঞান ও বিচক্ষণতার অভাব বোধ করতে পারে, তাই অভিভাবকের পরামর্শ ও সম্মতি জরুরি।
  • তবে, হানাফী ফিকহের কিছু ব্যাখ্যাকার এবং অন্যান্য কিছু আলেমের মতে, প্রাপ্তবয়স্কা ও বুদ্ধিমতী মেয়ে নিজের বিয়ের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। এক্ষেত্রে অভিভাবকের শুধু বিয়ে সম্পাদনে ভূমিকা থাকে, অনুমতি অত্যাবশ্যক নয়। তবে, অভিভাবকের অসম্মতি থাকলে কিছু ক্ষেত্রে আপত্তি উত্থাপিত হতে পারে।
  • যদি অভিভাবক অন্যায়ভাবে বিয়েতে বাধা দেন, তাহলে ইসলামী শরিয়তে কাজীর (শাসকের প্রতিনিধি) মাধ্যমে বিয়ে সম্পন্ন করার সুযোগ আছে।

বাংলাদেশের আইন:

  • বাংলাদেশের আইনে, ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী নারী ও ২১ বছর বা তার বেশি বয়সী পুরুষ নিজ ইচ্ছায় বিয়ে করতে পারে। এক্ষেত্রে সাধারণত অভিভাবকের সম্মতির প্রয়োজন হয় না।
  • তবে, বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭ অনুযায়ী, ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়েদের বিয়ে দেওয়া আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এই আইনে বাল্যবিবাহের সাথে জড়িত ব্যক্তি এবং অভিভাবকেরও শাস্তির বিধান রয়েছে।
  • আদালতের বিশেষ অনুমতি এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের সর্বোত্তম স্বার্থে ব্যতিক্রমস্বরূপ বাল্যবিবাহের সুযোগ থাকলেও, অভিভাবকের সম্মতি এক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ। 50% ছাড়ে: ম্যাজিক ক-নড-ম বাংলাদেশি কন-ডম মেয়েদের কন-ডম দেখতে কিনতে  ক্লিক করুন - এক্ষুনি কিনুন

সারসংক্ষেপ:

ইসলামী শরিয়তের বিভিন্ন ব্যাখ্যার পাশাপাশি বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্কা মেয়েরা সাধারণত নিজেদের ইচ্ছায় বিয়ে করতে পারে। 

তবে, ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে অভিভাবকের অনুমতিকে গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং সামাজিক ও পারিবারিক শান্তির জন্য অভিভাবকের সম্মতি কাম্য। বাল্যবিবাহ বাংলাদেশের আইনে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।

সুতরাং, একজন মেয়ের অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে করার বিষয়টি তার বয়স, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং দেশের আইনের উপর নির্ভরশীল।

 তবে, আইনি জটিলতা এবং সামাজিক রীতিনীতি এড়িয়ে চলার জন্য অভিভাবকের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া সবসময়ই বুদ্ধিমানের কাজ।

বাংলাদেশে, আইন অনুযায়ী মেয়েদের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর এবং ছেলেদের ২১ বছর। এই আইন বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন, ২০১৭ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।

সাধারণত, ১৮ বছরের কম বয়সী কোনো মেয়ের বিয়ে অভিভাবকের সম্মতি ছাড়া হলেও আইনত দণ্ডনীয় হতে পারে এবং সেই বিয়ে বাতিলও হতে পারে। আইনে বলা আছে, যদি কোনো প্রাপ্তবয়স্ক (মেয়েদের ক্ষেত্রে ১৮ বছর বা তার বেশি, ছেলেদের ক্ষেত্রে ২১ বছর বা তার বেশি) কোনো অপ্রাপ্তবয়স্কের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, তবে সেটি একটি অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।

তবে, বিশেষ পরিস্থিতিতে আদালতের অনুমতি এবং বাবা-মায়ের সম্মতিতে ১৮ বছরের কম বয়সী মেয়ের বিয়ে হতে পারে। কিন্তু এই 'বিশেষ পরিস্থিতি' কী হবে, তা এখনও স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়নি এবং এটি নিয়ে বিভিন্ন মহলে সমালোচনা রয়েছে। কারণ এই সুযোগের অপব্যবহার করে বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।

সুতরাং, সাধারণভাবে অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া এবং ১৮ বছর বয়স পূর্ণ না হলে কোনো মেয়ের বিয়ে করা আইনসম্মত নয়।

 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন