২০২৫ ভোটার হতে কি কি লাগবে



 ২০২৫ ভোটার হতে কি কি লাগবে

২০২৫ সালে ভোটার হতে কিছু নির্দিষ্ট নথিপত্রের প্রয়োজন হবে। সাধারণত, ভোটার হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হলো:

  • জন্ম সনদ: অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ অত্যাবশ্যক।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ: (যদি থাকে) যেমন, এস.এস.সি বা সমমানের পরীক্ষার সনদ।1
  • পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র: পিতা এবং মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র: (বিবাহিতদের ক্ষেত্রে) স্বামী অথবা স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।2
  • নাগরিকত্ব সনদ: স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা থেকে নাগরিকত্ব সনদ।
  • বাসস্থান প্রমাণের জন্য কাগজপত্র: যেমন, বিদ্যুৎ বিল বা হোল্ডিং ট্যাক্স রসিদ।
  • এছাড়াও, প্রয়োজন অনুযায়ী অন্যান্য কাগজপত্র লাগতে পারে।

ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম ২০২৫ এর জন্য নির্বাচন কমিশন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, ভোটারযোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনের জন্য কিছু অতিরিক্ত তথ্যঃ

  • ভোটার তালিকা হালনাগাদ কর্মসূচি, ২০২৫ এ যাদের জন্ম ২০০৮ সালের ১ জানুয়ারি বা তার পূর্বে এবং বিগত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবন্ধন করতে পারবেন।
  • তথ্যসংগ্রহকারীগণ ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করবেন।
  • নিবন্ধনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পূরণকৃত নিবন্ধন ফরম-২ এর সাথে অনলাইন জন্ম সনদ এবং জেএসসি বা এসএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাশের সনদের (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ফটোকপি সংগ্রহ করতে হবে।
  • এছাড়াও অন্যান্য কাগজপত্র যেমন- নাগরিকত্ব সনদ/প্রত্যয়নপত্র/বাড়ি ভাড়া/হোল্ডিং ট্যাক্স/ যে কোন ইউটিলিটি বিল পরিশোধের রসিদের কপি জমা দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করবেন।
  • নিবন্ধন কেন্দ্রেও ভোটারগণ উপস্থিত হয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রদর্শনপূর্বক ভোটার হিসেবে নিবন্ধন করতে পারবেন।

নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট বা স্থানীয় নির্বাচন অফিস থেকে আরও বিস্তারিত তথ্য জানা যেতে পারে

২০২৫ সালে ভোটার হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:

  • অনলাইন জন্ম সনদ:
    • ভোটার হওয়ার জন্য অনলাইন জন্ম সনদ বাধ্যতামূলক।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (যদি থাকে):
    • যদি আপনার কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকে, তবে তার সনদপত্রের ফটোকপি।
  • পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র:
    • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র (বিবাহিতদের ক্ষেত্রে):
    • বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।1
  • নাগরিকত্ব সনদ:
    • ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা থেকে নাগরিকত্ব সনদ।
  • ঠিকানার প্রমাণপত্র:
    • বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল, বা পানি বিলের কপি।
    • চৌকিদারি বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদ।
  • অঙ্গীকারনামা:
    • কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ করে যারা আগে কখনো ভোটার হননি তাদের জন্য ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র।
  • রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার প্রতিবেদন:
    • কিছু কিছু ক্ষেত্রে, রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার প্রতিবেদন চাওয়া হতে পারে।
  • প্রবাসী নাগরিকদের ক্ষেত্রে:
    • পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি।
    • ভিসার ফটোকপি।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

  • ভোটার হওয়ার জন্য বয়স অবশ্যই ১৮ বছর হতে হবে।
  • ভোটার তালিকা হালনাগাদ এর সময় নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন ধরনের নিয়ম পরিবর্তন করতে পারে। তাই হালনাগাদ তথ্য জানার জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ভিজিট করা প্রয়োজন।

অতিরিক্ত তথ্য:

  • ভোটার নিবন্ধন ফরম পূরণ করার সময় সঠিক তথ্য প্রদান করা আবশ্যক।
  • ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য স্থানীয় নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।
  • বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন